ধুন্ধুমার কান্ড কলকাতায়, বিজেপির ‘চায়ে পে চর্চা’ তে দিলীপ ঘোষকে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান, বিজেপি বনাম তৃণমূলের হাতাহাতি কলকাতা রাজ্য August 30, 2019 তৃণমূলের ‘দিদিকে বলো’ র পাল্টা নিয়ে এসেছে বিজেপির ‘চায় পে চর্চা’ কর্মসূচি। দুজনেরই লক্ষ্য জনসাধারণের কাছাকাছি পৌঁছানো এবং জনসংযোগ বাড়ানো। তৃণমূল নিজেদের মতন ‘দিদিকে বলো ‘ কর্মসূচিতে তৃণমূল নেতা বিধায়করা গ্রামে গ্রামে গিয়ে সাধারণ মানুষের কাছাকাছি পৌঁছেছেন এবং সেখানে খানিকটা বিজেপির আদলে আদিবাসীদের বাড়িতে থাকা থেকে খাওয়া-দাওয়া সমস্তটাই করছেন। কেউ কেউ আবার রান্নাও করছেন। লক্ষ্য একটাই নেত্রীর নির্দেশমতো জনসংযোগ বাড়ানো। পিছিয়ে নেই বিজেপিও। তারাও তৃণমূলকে পাল্টা দিয়ে ‘চায় পে চর্চা’ কর্মসূচি শুরু করেছে। এরকম একটা কর্মসূচি আজকে ছিল কলকাতার লেকটাউনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ কিন্তু লেকটাউনের দক্ষিণ দাড়ি এলাকায় সভাপতি যেতেই তাকে দেখে গো ব্যাক স্লোগান দিতে শুরু করে কয়েকজন তৃণমূল কর্মী। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আর সেখান থেকেই শুরু হয় তৃণমূল বিজেপির মধ্যে কথা কাটাকাটি।পরিস্থিতি ক্রমশ উতপ্ত হয়ে ওঠে শুরু হয় হাতাহাতি এবং ধস্তাধস্তি। পরবর্তীকালে দু’দলের মধ্যে ব্যাপক মারপিট শুরু হয়। বিজেপির তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে আড়াইশো বেশি লোকজন নিয়ে তৃণমূল দিলীপবাবুর উপর হামলা করার চেষ্টা করেছে। যদিও তৃণমূল বিজেপির সমস্ত দাবি অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি তারা ওখানে শান্তভাবেই দাঁড়িয়ে ছিল। বিজেপি মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছিলো। তৃণমূলের নামে এবং জোর করে সাধারণ মানুষকে বিজেপিতে যোগ দেয়ার চেষ্টা করছিল। তাই সাধারণ মানুষের স্বার্থ রক্ষার জন্য তৃণমূলে গিয়ে প্রতিবাদ করতেই বিজেপি তাদের উপর চড়াও হয় এবং তাদেরকে ব্যাপক মারধর করে তারা কোনরকম বিজেপিকে মারধর করে নি। আর এই নিয়েই শুরু হয়েছে দুইপক্ষের মধ্যেই ব্যাপক চাপানউতোর। আপনার মতামত জানান -