এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > কলকাতা পুরসভায় ফিরহাদ হাকিম ‘ম্যাজিক’ – তাঁর হস্তক্ষেপেই অন্য দলের সঙ্গে বিবাদ মিটিয়ে নিচ্ছেন হেভিওয়েট দলীয় নেতা

কলকাতা পুরসভায় ফিরহাদ হাকিম ‘ম্যাজিক’ – তাঁর হস্তক্ষেপেই অন্য দলের সঙ্গে বিবাদ মিটিয়ে নিচ্ছেন হেভিওয়েট দলীয় নেতা

বিরোধী দলের কাউন্সিলরকে অপমান করার অভিযোগে উঠেছিল পুর কমিশনার খলিল আহমেদের বিরুদ্ধে। পরে মেয়রের হস্তক্ষেপে সমস্যা মেটে।১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম কাউন্সিলর বামফ্রন্টের পুর-পরিষদীয় নেত্রী রত্না রায় মজুমদার কমিশনারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে, বৈঠকে আমন্ত্রণ পেয়ে যোগদান করতে এসে তিনি অপমানিত হয়েছেন।

তিনি আরও জানান, মেয়র পরিষদ সদস্য বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়ের ডাকা বৈঠকে যোগ দিতে গেলে পুরো কমিশনার জানতে চান, তাঁকে বৈঠকে ডাকা হয়েছিল কিনা। রত্না দেবী জানিয়েছেন, এই ঘটনায় তিনি যথেষ্ট অপমানিত বোধ করেছেন।এরপর সভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রেখে তিনি বৈঠক থেকে বেরিয়ে আসেন।

এই ঘটনার জেরে তিনি পুরসভার চেয়ারপার্সন মালা রায়ের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। পাশাপাশি, মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কাছেও তিনি মৌখিক অভিযোগ জানান। পরে মেয়র ঐ কমিশনারকে ডেকে দুজনের ঝামেলা মিটিয়ে নেন। যদিও রত্না দেবীর অভিযোগ, পুরো ঘটনাটি বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় -এর সামনে ঘটলেও তিনি কিছুই বলেননি।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়াতে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপেক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এদিকে, বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় বলেন, রত্না দেবীকে কোন অপমান করা হয়নি। বিষয়টি বুঝতে না পেরে পুরো কমিশনার ওই মন্তব্য করেছিলেন।কেননা ওই মিটিংয়ে বরো চেয়ারম্যানদের ডাকা হয়েছিল। দুজন বরো চেয়ারম্যান অসুস্থ থাকায় সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলরদের ডাকা হয়। সেই হিসেবে রত্না দেবী মিটিং এ যোগদান করেন। তাছাড়া, রত্নাদেবী তার বক্তব্য রেখেছেন বলেও জানান বৈশ্বানর বাবু।

যদিও বামফ্রন্টের পুর পরিষদীয় মুখ্য সচেতক চয়ন ভট্টাচার্য প্রশ্ন তোলেন, “ঘটনাটা নিছকই ভুল বোঝাবুঝি ছিল নাকি, ইচ্ছে করে বিরোধী কাউন্সিলরদের অপমান করার জন্যই এরকম করা হয়েছে “। চয়নবাবু সকলকে আরও দায়িত্বশীল হবারও আহ্বান জানান।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!