কলকাতায় পুড়লো তৃণমূলের পার্টি অফিস, বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভুত জলপাইগুড়ির এক বাজার উত্তরবঙ্গ কলকাতা তৃণমূল রাজনীতি রাজ্য December 18, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গতকাল রাতে কলকাতার এক তৃণমূল কার্যালয়ে দাউদাউ করে জ্বলে উঠল আগুন। গতকাল রাত সাড়ে তিনটের সময় কেষ্টপুরের এক হেভিওয়েট তৃণমূল নেতার কার্যালয়ে জ্বলে উঠল আগুন। এই ঘটনার কারণ অবশ্য এখনো জানা যায়নি। পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে এই ঘটনায় অভিযুক্ত করা হয়েছে বিজেপি শিবিরকে। তবে, এ বিষয়ে এখনো কোন বক্তব্য রাখে নি বিজেপি। অন্যদিকে আজ ভোরে বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভুত জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়ি বাজার। প্রসঙ্গত, আগামী বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে একের পর এক বিপর্যয় ঘটছে শাসকদল তৃণমূলে। গত ২৭ সে নভেম্বর মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এরপর, গত বুধবার তিনি বিধায়ক পদ ছেড়ে দিলেন। গতকাল তিনি ছেড়ে দিয়েছেন তৃনমূলের সদস্য পদ। সম্প্রতি তার বিজেপি যোগের জল্পনা তীব্র। এদিকে তৃণমূলের একাধিক নেতা, মন্ত্রী, বিধায়ক দলের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হতে শুরু করেছেন। দল ছাড়তে শুরু করেছেন বেশ কিছু হেভিওয়েট। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - সম্প্রতি তৃণমূল ছেড়ে দিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। বাঁকুড়া জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি ছিলেন তিনি। এদিকে, গতকাল রাতে বিধ্বংসী আগুন দেখা দিল কলকাতায় শাসকদল তৃণমূলের এক কার্যালয়তে। গতকাল রাত সাড়ে তিনটের সময় বিধান নগর পুরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে কেষ্টপুরের সিদ্ধার্থ নগর এলাকাতে বিদায়ী তৃণমূল কাউন্সিলর বিকাশ নস্করের দলীয় কার্যালয়ে হঠাৎ করে আগুন দেখা যায়। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। দমকলের দুটি ইঞ্জিনের চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। বাগুইআটি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। এই ঘটনার কারণ এখনো জানা যায় নি। তবে, তৃণমূল এই ঘটনার জন্য দায়ী করেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপিকে। তবে, বিজেপির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও কোনো বক্তব্য রাখা হয়নি। এদিকে, আজ ভোরবেলায় জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি বাজারে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেল বহু দোকান। অনুমান করা হচ্ছে শর্ট সার্কিট থেকেই ধরেছে এমন বিধ্বংসী আগুন। এই আগুনে পুড়ে গিয়েছে জামাকাপড়, দশকর্মা ভান্ডার, মনিহারি দ্রব্যর বহু দোকান। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বাজারের ব্যবসায়ীদের। অনুমান করা হচ্ছে এই ক্ষয় ক্ষতির মোট পরিমান কয়েক কোটি টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকতে পারে। যা দেখে মাথায় হাত বহু ব্যবসায়ীর। আপনার মতামত জানান -