রাজ্যজুড়ে দিকে দিকে ক্রমশ শক্তিশালী গেরুয়া শিবির – এবার আইনজীবীদের একাংশও যোগ দিলেন বিজেপিতে নদীয়া-২৪ পরগনা রাজ্য June 15, 2019 লোকসভা নির্বাচনের আগে যখন তৃণমূল নেত্রী স্লোগান তুলছেন – ২০১৯, বিজেপি ফিনিশ! যখন স্বপ্ন দেখছেন নরেন্দ্র মোদিকে সরিয়ে দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হবেন তিনি – তখন মুচকি হাসছিলেন বাংলার রাজনীতিকে হাতের তালুর মত চেনা মুকুল রায়। তাঁর অধুনা দল বিজেপি পাল্টা স্লোগান তুলেছিল – উনিশে হাফ আর একুশে সাফ! লোকসভা নির্বাচনে বাংলা থেকে ১৮ টি আসন ছিনিয়ে নেওয়ার পর, এবার বিজেপি লক্ষ্য যে নবান্নের রঙও গেরুয়া করে ফেলা, তা আজ স্পষ্ট। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আর সেই লক্ষ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ক্রমশ শক্তিবৃদ্ধি করছে বিজেপি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যতই – হিন্দু-মুসলিম, বাঙালি-অবাঙালি করে বিভাজনের রাজনীতি করুন, মানুষ চান সত্যিকারের উন্নয়ন আর কর্মসংস্থান, বলে দাবি গেরুয়া শিবিরের। বিজেপির আরও দাবি, আর বাংলার মানুষ এতদিনে বুঝে গেছেন, তৃণমূলের তোলাবাজি আর সিন্ডিকেট থেকে বাঁচতে হলে বাংলায় একমাত্র বিকল্প নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্ব। আর তাঁদের সেই দাবিকে মান্যতা দিয়ে, এবার রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বাইরে সুশীল সমাজও বিজেপিতে যোগ দেওয়া শুরু করেলন। বিজেপির দাবি, গতকাল তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত বিধাননগর পুরবোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান-ইন-কাউন্সিল সদস্য অশেষ মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ২৪ জন ল ক্লার্ক এবং ১৭ জন আইনজীবী বিজেপিতে যোগ দেন। বিধাননগর এসিজেএম আদালত চত্বরে – এই যোগদান অনুষ্ঠান হয়েছে বলে জানা গেছে। যোগদানকারী ১৭ জন আইনজীবীর মধ্যে অধিকাংশই বিধাননগর আদালতে নিয়মিত প্র্যাকটিস করেন বলে বিজেপি সূত্রে দাবি করেছেন। তবে শুধু আইনজীবীরাই নন, এদিন তৃণমূল কংগ্রেসের বহু নেতা-কর্মীরাও বিজেপিতে যোগদান করেন বলে জানা গেছে। আপনার মতামত জানান -