এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > লোকসভা ভোটে আর করতে পারবেন না ইভিএম দুর্নীতির অভিযোগ, বড় পদক্ষেপ কমিশনের

লোকসভা ভোটে আর করতে পারবেন না ইভিএম দুর্নীতির অভিযোগ, বড় পদক্ষেপ কমিশনের

ইভিএম নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ চরমে উঠেছিলো উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের পর থেকেই।  সর্ব প্রথম এই অভিযোগ করেন বিএসপি নেত্রী মায়াবতী। পরবর্তীতে তাঁকে সমর্থন করেন সমাজবাদী পার্টি, আম আদমি পার্টি, তৃণমূল কংগ্রেস এবং কংগ্রেস প্রভৃতি কেন্দ্রীয় সরকারের বিরোধীর দলগুলি। একজোট হয়ে বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছিলো  ইভিএমে কারচুপি করে গেরুয়া শিবির নির্বাচনে জয়লাভ করে। যদিও নির্বাচন কমিশন দফায় দফায় করা বিরোধীদের অভিযোগ অস্বীকার করেছ।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

 এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এমনকি নির্বাচন কমিশন যখন ইভিএম হ্যাকের তথ্য ভুল প্রমাণ করার জন্য বিরোধীদের প্রকাশ্যে আহ্বান করেছিলো তখন সেই আহ্বান কে সম্মান জানিয়ে বিরোধী শিবিরের পক্ষ থেকে কোনো দলই ইভিএম হ্যাকিং সম্ভব তা প্রমাণ করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেনি। পরিবর্তে বিরোশী শিবিরের পক্ষ থেকে সওয়াল করা হয় উন্নত রাষ্ট্রগুলিতে ব্যালটে ভোট হয়,তাহলে ভারতে ব্যালটে ভোটগ্রহণে দ্বিধা কিসের ? এরপরেই  ব্যালট ফেরানোর দাবি শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

এদিকে হাত শিবিরের পক্ষ থেকে একাধিক বার ইভিএম দুর্নীতির অভিযোগের নেপথ্যে নির্বাচন কমিশনের উজ্জ্বল উপস্থিতিকে দায়ী করা হচ্ছে। একইসাথে কংগ্রেস দল নির্বাচন কমিশনের স্বচ্ছতা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করে জানিয়েছে নির্বাচন স্বচ্ছতা বজায় রাখার দায় কমিশনেরই। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য নির্বাচন প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখার লক্ষ্যে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে কমিশনের তরফ থেকে ১০০ শতাংশ আসনে ভিভিপ্যাট মেশিন ব্যবহার করার কথা ঘোষণা করা হয় । কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন এবার সেই লক্ষ্যে ১৬ লক্ষ ১৫ হাজার ভিভিপ্যাট তৈরী করার বরাত দিল। কমিশনের পক্ষ থেকে এদিন জানানো হয়েছে সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী লোকসভা নির্বাচনে ১০০ শতাংশ ভোটকেন্দ্রেই ভিভিপ্যাট ব্যবহার করা সম্ভব হবে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!