এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়,

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়,

সম্প্রতি কেন্দ্র বনাম রাজ্যের যুদ্ধ চলছিলই। তার মধ্যে নতুন করে বিজেপির পক্ষ থেকে হ্যাশট্যাগ দিয়ে ‘কোথায় আছে মমতা’ নাম দিয়ে যেভাবে বিভিন্ন সূত্রে রাজ্যের ঘাসফুল শিবিরকে আক্রমণ করা হচ্ছিল, পাল্টা তার জবাব দিতে তৃণমূলের বিধায়করা ‘ভাট বকছে বিজেপি’ নামক হ্যাশট্যাগের দ্বারা আক্রমণ শুরু করেছে। তবে মনে করা হচ্ছে, করোনা সংকটের মুহূর্তে যেভাবে দুই যুযুধান শিবির হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় কলহ বিবাদ চালিয়ে যাচ্ছে, তা বিরক্তির সঞ্চার ঘটাচ্ছে রাজ্যের সব স্তরেই।

অন্যদিকে, বিজেপিকে নতুন করে আক্রমণ করার পরেই মমতা বন্দোপাধ্যায়ের প্রতি তীব্র ক্ষোভ উগরে দিলেন কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। সম্প্রতি রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব বিবেক কুমারকে বদলি করে পরিবেশ দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। তাই নিয়ে এবার বিজেপি সমালোচনায় মেতে উঠেছে। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় এদিন মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সোজাসুজি অভিযুক্ত করে বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নিজের ভুল অন্যের উপর চাপিয়ে অপসারণ করছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, বর্তমানে স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে নারায়নস্বরূপ নিগমকে। সোমবার ‘কোথায় আছে মমতা’ হ্যাশট্যাগ দিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এর আগেও বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রাজ্যের করোনা রোগীর পরিসংখ্যান নিয়ে। এদিন আবারও সেই একই কথা তুললেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এখামেই না থেমে কৈলাস বিজয়বর্গীয় এদিন রাজ্যের রেশনিং ব্যবস্থা নিয়েও ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন

এর আগে গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে খাদ্য সচিব মনোজ আগরওয়ালকে বদলি করে দেওয়া হয়েছিল। সেই সময়ও রেশনিং নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল বিরোধীরা। কিছুদিন আগে থেকেই স্বাস্থ্য দপ্তরের বিরুদ্ধেও একের পর এক অভিযোগ এনে চলেছিলেন বিরোধীরা। প্রশ্ন উঠেছে, স্বাস্থ্য সচিবকে অপহরণের পেছনে কি বিরোধীদের আনা অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ করে? যদিও এর উত্তর অজানা। তবে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন, করোনা সংকটকালে একে অপরের দিকে অভিযোগের আঙুল না তুলে বরং একসাথে রাজ্যের জন্য কাজ করলে মানুষ অনেক বেশি মনে রাখবে সবাইকে। আপাতত দুই বিরোধী দলের এই হ্যাশট্যাগ যুদ্ধ কোথায় গিয়ে থামে, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে ওয়াকিবহাল মহল।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!