এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > মমতার দেখানো পথে হেঁটেই বিরোধীশূন্যের পথে এই মুখ্যমন্ত্রী

মমতার দেখানো পথে হেঁটেই বিরোধীশূন্যের পথে এই মুখ্যমন্ত্রী

বাংলায় প্রবাদপ্রবচনে রয়েছে, “রতনে রতন চেনে।” এখন প্রবাদপ্রবচনের সেই বাক্যটির সাথে সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে দেশীয় রাজনীতির। তাঁরা দুজনেই কেন্দ্রের বিজেপি বিরোধী মুখ। তবে নিজের নিজের রাজ্যে নিজেদের আধিপত্য বজায় সব দলকে ভেঙে বিরোধী দলের সদস্যদের নিজেদের দলে ঢোকাতে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথেই হাঁটলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বাংলার খাতায় কলমে বিরোধী দল কংগ্রেস থেকে একের পর এক বিধায়ক থেকে নেতা নাম লিখিয়েছে তৃনমূল কংগ্রেসে।বিধায়ক টেনে আমাদের দল ভাঙছে তৃনমূল বলে বারবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে তোপও দেগেছেন বঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী, আব্দুল মান্নানেরা। কিন্তু কে কার কথা শোনে! এখনও সমানভাবে বীরোধী দলের নেতা নেতা কর্মীরা নিজেদের জার্সি বদল করে যোগ দিচ্ছে ঘাসফুল শিবিরে।

আর বাংলায় এহেন দলবদলের সময় গত বৃহস্পতিবার অন্ধ্রপ্রদেশের শাসকদল চন্দ্রবাবু নাইডুর তেলেগু দশম পার্টিতে যোগ দিলেন কংগ্রেস বিধায়ক কন্দ্রু মুরলিমোহন।সূত্রের খবর, 2009 সালে এই অন্ধ্রপ্রদেশের ওয়াইএস রাজশেখর সরকারের ক্যাবিনেটমন্ত্রী ছিলেন এই মুরলিমোহন। এদিন তাঁকে টিডিপিতে স্বাগত জানান মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু।

কিন্তু হঠাৎ তিনি এই দলবদল করলেন কেন? এই প্রশ্নের উত্তরে কন্দ্র মুরলিমোহন বলেন, “রাজ্যের বহু জায়গাতেই কংগ্রেসের খারাপ অবস্থা। সাধারন মানুষের আস্থা হারিয়েছে কংগ্রেস। তাই উন্নয়নের জোয়াড়ে ভাসতে এবং মানুষের কাজ করতে আমি এই টিডিপিতে যোগ দিলাম।”

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

রাজনৈতিক মহলের মতে, বাংলার ধারা এবার অন্ধ্রপ্রদেশেও শুরু হল। 2019 এ এখানে বিধানসভা নির্বাচন। এখন মুরলিমোহনের মত কংগ্রেসের আরও হেভিওয়েটরা যদি চন্দ্রবাবু নাইডুর হাত ধরেন তাহলে অন্ধ্রতেও অস্তিত্ব সংকট দেখা দেবে কংগ্রেসের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!