দলীয় হেভিওয়েটদের কোন্দলে চাপ বাড়ছে হুগলিতে, সামাল দিতে আসরে মুখ্যমন্ত্রীর আস্থাভাজন রাজ্য June 22, 2018 দলীয় নেতৃত্বের বারন সত্তেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তারকেশ্বরের পর সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে চন্দননগরের নামও। বহুবার মেয়র পারিষদে বদল এলেও বিক্ষুব্ধদের বিদ্রোহে যেন জেরবার সাবেক ফরাসডাঙা। সূত্রের খবর, এ বার হুগলির এই দুই পুরসভা ও পুরনিগমের অন্তর্দ্বন্দ্ব মেটাতে পুর প্রতিনিধিদের নিয়ে এক বৈঠক ডাকছেন জেলার পর্যবেক্ষক তথা রাজ্যের মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস। দলীয় সূত্রে খবর, এই বৈঠকে কাউন্সিলরদের পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন জেলার তৃনমূল সভাপতি তপন দাশগুপ্ত, যুগ্ম কার্যকরী সভাপতি অসীমা পাত্র, প্রবীর ঘোষাল এবং জেলার দুই বিধায়ক ইন্দ্রনীল সেন ও রচপাল সিং। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে জানা গেছে, তারকেশ্বরের চেয়ারম্যান স্বপন সামন্ত ও ভাইস চেয়ারম্যান উত্তম কুন্ডোর মধ্যে বিবাদ মেটাতে দুজনেরই পদ কেড়ে নেওয়া হতে পারে। তবে এই বৈঠক নিয়ে এনারা কিছুই বলেননি। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়ও এই দুই চেয়ারম্যান- ভাইস চেয়ারম্যানের বিবাদ মেটাতে স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের ধমকও দেন। অভিযোগ, শাসকদলের এই দুই নেতাই অনেক অনৈতিক কাজের সাথে জড়িত। তাই তাদের মুখের বদল আনা দরকার বলে মনে করছেন এলাকার তৃনমূল কর্মীরা। অপরদিকে এই জেলারই চন্দননগর পুরনিগমেও শুরু হয়েছে দলীয় কোন্দল। এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে জানা গেছে, পুরসভার মেয়র রাম চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে স্বজনপোষনের অভিযোগ তোলেন ডেপুটি মেয়র মায়া ঘোষ, মেয়র পারিষদ পার্থ চক্রবর্তী, অজয় ঘোষ সহ চার পদাধিকারী। এমনকী তাঁরা এই নিয়ে লেখৃ একটি চিঠি মেয়রকে দেওয়ার পাশাপাশি চন্দননগরের পুর কমিশনার ও পুর নিখমের চেয়ারম্যানকেও দেন। এরপরই মেয়র রাম চক্রবর্ত্রী জেলার পর্যবেক্ষকের কাছে নিজের পদ থেকে অব্যাহতি চান। যা নিয়ে রিতীমত তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। জেলার পর্যবেক্ষক তথা মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস বলেন, “আলোচনার জন্য সোমবার চন্দননগর ও তারকেশ্বরের সমস্ত দলীয় কাউন্সিলরকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সেখানেই সব পক্ষের বক্তব্য শোনা হবে।” আপনার মতামত জানান -