এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > উত্তরবঙ্গ > প্রত্যন্ত স্থানে প্রশাসনিক বৈঠক নিয়ে কি বলছেন মুখ্যমন্ত্রী? কি বলছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা?

প্রত্যন্ত স্থানে প্রশাসনিক বৈঠক নিয়ে কি বলছেন মুখ্যমন্ত্রী? কি বলছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা?


মুখ্যমন্ত্রী পদের দায়িত্বভার নেওয়ার পরে একাধিক প্রশাসনিক রীতি নিয়মের পরিবর্তন করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই নিয়ম মোতাবেকই রাজধানী থেকে কাজকর্মের পরিচালনার পরিবর্তে জেলায় জেলায় গিয়ে সেখানকার প্রশাসনিক বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে এবার খোদ মুখ্যমন্ত্রীই সেই নিয়মেরও সংস্কার করলেন। তালিকায় সংযোজন হল জেলা শহরের বদলে প্রত্যন্ত এলাকায় গিয়ে জেলা প্রশাসনের বৈঠক। এদিন উত্তরবঙ্গের চ্যাংরাবান্ধায় কোচবিহার জেলা প্রশাসনের বৈঠকের আয়জন করা হয়। চ্যাংরাবান্ধায় এদিনের বৈঠক করার কারণ হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী এদিনের সভায় তাঁর ভাষণে বললেন, ”মেখলিগঞ্জ মহকুমার চ্যাংরাবান্ধা ভৌগোলিক ভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই এলাকার উন্নয়নে আরও কাজ করে যেতে হবে। অনেক মানুষ এই এলাকায় আসেন। কিন্তু এখানে থাকার কোনও জায়গা নেই।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

 এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এমনকি, থাকার জায়গা থাকলে আমাকে দু’ঘণ্টা গাড়িতে করে এসে বৈঠকে যোগ দিতে আসতাম না। আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর , ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট, তিনবিঘা করিডর থাকায় বিভিন্ন কারণে প্রচুর মানুষ এখানে আসেন।” এইসব প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করেই মুখ্যমন্ত্রী এ দিন এখানে ভাল থাকার জায়গা তৈরীর বিষয়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষকে নির্দেশ দিলেন। জানা যাচ্ছে ইতিমধ্যেই ঐ এলাকায় চ্যাংরাবান্ধা উন্নয়ন পর্ষদ গঠিত হয়েছে। এই এলাকায় উন্নয়নের গতি সচল রাখতেই তিনি জেলার প্রশাসনিক বৈঠক এখানে করেছেন বলে জানালেন। এদিকে রাজনৈতিক মহল , মুখ্যমন্ত্রীর উন্নয়নের প্রচেষ্টা কে অন্য আঙ্গিকে ব্যখ্যা করে জানাচ্ছে রাজ্যে সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে মেখলিগঞ্জ ব্লকে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের ফলাফল অত্যন্ত খারাপ হয়েছিলো। মূলত সেই কারণেই লোকসভা নির্বাচনের আগে দলকে চাঙ্গা করতে জেলার প্রশাসনিক বৈঠকের জন্য মেখলিগঞ্জ ব্লকের চ্যাংরাবান্ধাকে বেছে নেওয়া হয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!