মুখ্যমন্ত্রী কত টাকায় বিধায়ক-নেতা কিনেছিলেন প্রশ্ন তুললেন মুকুল রায় রাজ্য May 26, 2018 “উনি হর্স ট্রেডিংয়ের কথা শোনাচ্ছেন। মমতাদিদিকে জিজ্ঞাসা করুন। কত টাকায় তিনি ১২ জন কংগ্রসে বিধায়কদের কিনেছিলেন।” এমনভাবেই এদিন রাজ্যের নেত্রীকে তোপ দাগলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। মুকুল রায় বিজেপি শিবিরে নাম লেখানোর দিন থেকেই বরাবরই সমালোচনায় টার্গেট করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এদিনও তাঁর ব্যতিক্রম হল না। মহেশতলা উপনির্বাচনের জন্য প্রচারে বেরিয়ে ফের একবার বিতর্কমূলক মন্তব্যে মমতাদেবীকে বিঁধলেন মুকুল রায়। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে রাজনৈতিক সূত্রের খবর বলছে, কর্নাটকের বিধানসভা নির্বাচনের উপলক্ষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওখানে গিয়ে বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করে এসেছেন। অভিযোগ তুলেছেন যে বিজেপি নাকি বিধায়কদের নিজের দলে টানার জন্য আর্থিক প্রলোভন দেখিয়েছে। নেত্রী এ ধরণের ব্যবহারে যথেষ্ঠ ক্ষুব্ধ হয়েছে রাজ্য বিজেপিমহল। তারই প্রতিবাদে সুর এদিন মুকুল রায়ের গলার থেকে পাল্টা প্রশ্নে বেরিয়ে এলো। কিন্তু এবারে মুকুল রায়ের কটাক্ষের কারণ কী? জানতে হলে চোখ রাখতে হবে নীচের খবরে। এই প্রসঙ্গসূত্র ধরে চলে আসছে অতীতে ঘটে যাওয়াকিছু রাজনৈতিক ঘটনা। ২০১৪ সালে রাজ্য,সরকারের বিরুদ্ধে একসময় হর্স ট্রেডিং এনং বিধায়ক অপহরণের অভিযোগ ওঠে। তার উপর আগে থেকেই নিখোঁজ ছিলেন একজন আর এস পি বিধায়ক। পরে যদিও তার সন্ধান রাজ্যের এক মন্ত্রীর অফিসে পাওয়া যায়। সেই সময় নাকি কংগ্রস ও বামফ্রন্ট শাসকদলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছিলেন কিন্তু ফলাফল ব্যর্থ হয়েছিলো। সেই প্রসঙ্গে ফের একবার চার বছর পর আলো ফেললেন মুকুল রায় মহেশতলা উপনির্বাচনকে সামনে রেখে। যদিও হর্স ট্রেডিং রাজনীতির ইতিহাসে খুব পরিচিত শব্দ তবুও একই বিষয় দুবার এতো চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেনি আগে। মুকুল রায়ের কটাক্ষে ফের একবার তাজা হল ২০১৪ সাল। আপনার মতামত জানান -