গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলো মমতা ঘনিষ্ঠ তরুণ নেতা হার্দিক প্যাটেল এর বিরুদ্ধে। কলকাতার একটি সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে প্রতিদান সম্প্রদায় সংরক্ষণের জন্য হিংসাত্মক আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ায় হার্দিক প্যাটেল এর নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে গুজরাট হাইকোর্ট। জানা গেছে 2015 সালে পতিদার আন্দোলনের যখন হয় তখন গুজরাটে বিজেপির অফিসে ভাঙচুর চালানো হয় তার নেতৃত্ব দেন হার্দিক প্যাটেল এই কারণেই আজ বুধবার তাঁকে দু বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় গুজরাটের কৃষ্ণনগর আদালত। শুধু তাই নয় সাথে 50 হাজার টাকা জরিমানা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

 এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

জানা গেছে এর আগেও অভিযুক্ত সকলকে আদালতে উপস্থিত থাকার শর্তে জামিন মঞ্জুর করা হয়।কিন্তু অন্য সমস্ত অভিযুক্তরা উপস্থিত থাকলেও হার্দিক প্যাটেল আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।আর তাই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। যদিও তাঁর আইনজীবী আদালতের কাছে তার মক্কেলের শারীরিক অবস্থার অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে এর থেকে মুক্তির জন্য আবেদন করেন কিন্তু তবুও হাইকোর্টের নির্দেশ না মানায় সেই আবেদন খারিজ করে তাঁকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন বিচারক বলে জানা গেছে।

জানা যাচ্ছে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ১৪৭,১৪৮,১৪৯,৪২৭ এবং ৪৩৫ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। যদিও প্যাটেল সম্প্রদায়ের দাবি যেভাবে আন্দোলনের নেতাকে জেলে পাঠিয়ে দিয়ে আন্দোলনকে স্তব্ধ করতে চাইছে কেন্দ্র তা আগামী লোকসভা ভোট খুব ভালো হবে না। তবে লড়াই থেকে তারা পিছু যে হটবেনা সে কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে।

যদিও এই খবরের সত্যতা বা সূত্র সম্পর্কে ওই ওয়েব পোর্টালে কিছু লেখা নেই, প্রিয়বন্ধু বাংলার তরফেও এই খবরের সত্যতা যাচাই করে দেখা সম্ভব হয় নি। এই প্রবন্ধ সম্পূর্ণরূপে ওই পোর্টালে প্রকাশিত খবরের পরিপ্রেক্ষিতে করা, কোনোভাবেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয় বা কোনো ব্যক্তি বা দলের সম্মানহানির উদ্দেশ্যে রচিত নয়।