মমতাকে দেখে রাজ্যের দেখানো পথেই হাঁটলেন মোদী , জেনে নিন বিস্তারিত কলকাতা জাতীয় রাজ্য July 15, 2019 বনাম রাজ্যের দ্বৈরথ বারে বারেই প্রত্যক্ষ করেছে বঙ্গবাসী। কন্যাশ্রী থেকে সবুজসাথী, খাদ্যসাথী – বিভিন্ন প্রকল্প কোন সরকারের! তা নিয়ে তীব্র দড়ি টানাটানি চলেছে রাজ্যের তৃণমূল বনাম কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের মধ্যে। তবে প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারেবারেই দাবি করেছেন, বাংলা আজ যা ভাবে, গোটা দেশ কাল তা ভাবে। কিন্তু এবার সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথে হেঁটেই এক অভিনব পদক্ষেপ গ্রহণ করল কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু কি সেই পদক্ষেপ! বস্তুত, ক্ষমতায় আসার পরই সরকারি ক্ষেত্রে কাজের পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য এবং সাধারন মানুষ যাতে তাদের পরিষেবা ঠিকমতো পান তার জন্য একগুচ্ছ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল রাজ্যের বর্তমান মা মাটি মানুষের সরকার। এমনকি সরকারি কর্মীরা যাতে সময় মত তাদের অফিসে উপস্থিত হন, তার ব্যাপারেও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু এবার সেই রাজ্যের দেখানো পথেই হাঁটতে চলেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - জানা গেছে, যে সমস্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী বা আধিকারিকরা দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে না, এবার তাদেরকে ছাটাই করার মত কড়া সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে কেন্দ্র। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে একটি নির্দেশিকা জারি করে ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রেনিং অ্যান্ড পার্সোনালকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, প্রত্যেক সরকারি বিভাগের কর্মীদের মাসিক রিপোর্ট যাতে জমা দেওয়া হয়। আর এতেই কেন্দ্র যে কাজের ঢিলেমি বরদাস্ত করবে না এবং মানুষের কাছে পৌঁছোতে আরও একধাপ সংস্কারের পথকে বেছে নিচ্ছে সেই ব্যাপারে একপ্রকার নিশ্চিত বিশ্লেষকরা। জানা গেছে, কিছুদিন আগেই বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে কেন্দ্রে মোদি সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে দুর্নীতির দায়ে চাকরি থেকে অবসর নিতে বাধ্য করা হয় প্রায় 27 জন উচ্চপদস্থ আধিকারিককে। যাদের মধ্যে আয়কর বিভাগের প্রিন্সিপাল ও চিফ কমিশনের আধিকারিকরাও ছিলেন। আর এবার সংস্কারের পথে আরও একধাপ পা বাড়িয়ে রাজ্যের দেখানো পথেই হাঁটল কেন্দ্র বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। আপনার মতামত জানান -