মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান ফর দা পার্টি,বাই দা পার্টি,অফ দা পার্টি – প্রবল কটাক্ষ শুভেন্দুর তৃণমূল বিজেপি রাজনীতি রাজ্য January 12, 2022 প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম জয়ন্তীতে স্বামীজীর বাড়ি গিয়ে বিশেষ শ্রদ্ধা জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখান থেকে বেরিয়েই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একেরপর এক ক্ষোভ উগরে দিলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে প্রবল কটাক্ষ করে তিনি জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান ফর দা পার্টি,বাই দা পার্টি,অফ দা পার্টি। কিন্তু দল চালাতে গেলে এসব করলে চলবে না। হতে হবে, ফর দ্যা পিপল, বাই দ্যা পিপল, অফ দ্যা পিপল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখনো রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাস পাচ্ছেন না, তাই একতরফা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - অন্যদিকে, বিশেষজ্ঞ মহলের প্রশ্ন, রাজ্যের করোনা সংক্রমণ যখন তীব্র আকার ধারণ করেছে, দু-তিন দিন ধরে সংক্রমনের মাত্রা যখন কুড়ি হাজারের বেশি রয়েছে, দেশের একাধিক জায়গায় মেলা বন্ধ হলেও পশ্চিমবঙ্গে কেন আয়োজন করা হবে গঙ্গাসাগর মেলার? এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী জানালেন, একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই এর উত্তর দিতে পারবেন। কারণ, পশ্চিমবঙ্গে একটাই পোস্ট, বাকি সমস্ত ল্যাম্পপোস্ট। তিনি জানালেন বিজেপি কখনোই গঙ্গাসাগর মেলা বন্ধ করার কথা বলেনি। আবার গঙ্গাসাগর মেলা করতেই হবে, সে কথাও বলেনি। বিজেপির প্রধান প্রায়োরিটি হলো মানুষের জীবন। জনস্বাস্থ্যকে এক নম্বর প্রায়োরিটি দেওয়া দরকার। শুভেন্দু অধিকারী আরও জানালেন, রাজ্য সরকার বিরোধী দলনেতাকে ভয় পায়, সে কারণেই সাগর মেলার কমিটি থেকে তার নাম বাদ দিতে এত সওয়াল করেছিল আদালতে। তবে এই কমিটির সদস্য হওয়ার জন্য তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন নি। কমিটিতে থাকা, বা না থাকা নিয়ে তিনি লালায়িত নন। রাজ্য সরকারের আপত্তিতে আদালত তাকে কমিটিতে রাখেনি। এতে তার কোন সমস্যা নেই। প্রধান বিচারপতির সিদ্ধান্তকে সম্মান করছেন তিনি। আপনার মতামত জানান -