এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > উত্তরবঙ্গ > উত্তরে ২ হেভিওয়েট মন্ত্রী-বিধায়কের হাত ধরে ক্রমশ ঘর গুছোচ্ছে তৃণমূল, বিজেপিতে ভাঙন অব্যাহত

উত্তরে ২ হেভিওয়েট মন্ত্রী-বিধায়কের হাত ধরে ক্রমশ ঘর গুছোচ্ছে তৃণমূল, বিজেপিতে ভাঙন অব্যাহত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল দু হাজার উনিশ, বিজেপি ফিনিশ, বিয়াল্লিশে বিয়াল্লিশ – স্লোগান তুললেও, গেরুয়া শিবির দিয়েছিল মহা ধাক্কা। বিয়াল্লিশের স্বপ্ন দেখা ঘাসফুল শিবিরের পায়ের তলার মাটি অনেকটাই কেড়ে নিতে পড়েছিল গেরুয়া শিবির। সবথেকে বড় আঘাত এসেছিল উত্তরবঙ্গে। কাঞ্চনজঙ্ঘার মাথায় দাঁড়িয়ে প্রথম ঘাসফুলের পতাকা দেখা গিয়েছিল একেবারে নবাবের দেশ মুর্শিদাবাদে এসে। উত্তরবঙ্গের ৮ আসনেই কার্যত সাফ হয়ে গিয়েছিল রাজ্যের শাসকদল।

আর সেই ফলাফলের দিকে তাকিয়ে, গেরুয়া শিবির তাল ঠুকতে শুরু করেছিল – উনিশে হাফ আর একুশে সাফ। অর্থাৎ, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বাংলায় বিজেপির হাত ধরে আবারো পরিবর্তনের পরিবর্তন হবে বলে দাবি ছিল গেরুয়া শিবিরের। কিন্তু, লোকসভা নির্বাচনে খারাপ ফল হলেও, লড়াইয়ের ময়দানে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে রাজি নয় ঘাসফুল শিবির। আর তাই নতুন করে কোমড় বেঁধে গেরুয়া শিবিরে ভাঙন ধরাতে শুরু করেছে। এদিন উত্তরবঙ্গে দুই বড়সড় যোগদান কর্মসূচি হল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

স্থানীয় সূত্রের খবর, নাটাবাড়ির বিধায়ক তথা উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের হাত ধরে ১৪২ টি পরিবার বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করে। রবীন্দ্রনাথবাবুর দাবি, ওঁরা দলের আসার জন্য কিছুদিন আগে আবেদন করেছিলেন। বিজেপির প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে, এই কঠিন সময়ে বিজেপির নেতাকর্মীদের দেখা না পেয়ে আমাদের দলে যোগ দিলেন। এখন থেকে ওঁরা আমাদের দলের হয়ে কাজ করবেন। এর পাশাপাশিই, নাগরাকাটার বিধায়ক সুকরা মুণ্ডার হাত ধরে সাইলি চা বাগানের ৩০০ জন তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন।

তৃণমূল সূত্রে দাবি করা হয়েছে, নতুন এই যোগদান কারীদের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের একাধিক প্রভাবশালী নেতা রয়েছেন। নতুন-পুরোনো নেতা-কর্মীদের সংমিশ্রনে দ্রুত নয়া সাইলি চা বাগানে দলের নতুন কমিটি গঠন করে কাজ শুরু করা হবে বলেও জানানো হয়েছে শাসকদলের তরফে। যদিও, বিজেপির কুচবিহার জেলা সভানেত্রী মালতী রাভা রায় বলেন, যাঁরা গিয়েছেন তাঁরা কেউ আমাদের দলে ছিলেন না। ওঁদের দলের লোককেই ওঁরা নিজেদের দলে শামিল করে এসব গান গাইছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!