তবে কি মুকুলের মতো মেয়রকেও ছাঁটার পক্রিয়া শুরু তৃণমূলে জল্পনা তুঙ্গে রাজ্য January 31, 2018 ঠিক যেমনটি বহিস্কার করার আগে মুকুল রায়ের সাথে করা হয়েছিল সেই একই পক্রিয়া শুরু হলো মেয়রের বেলাতেও কান পাতলেই এমন কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছে তৃণমূলের অন্দরে। কথা হচ্ছে বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্তকে নিয়ে। ৪২ তম কলকাতা আন্তজার্তিক বইমেলা উৎসব শুরু হলো এদিন ,উদ্বোধন করলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।তাঁর সঙ্গে তাঁর মন্ত্রীসভার একাধিক মন্ত্রীরা তো বটেই উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিধায়ক সুজিত বোস এবং বরানগরের বিধায়ক তাপস রায়। কিন্তু কোথাও দেখা গেলো না বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্তকে৷ অথচ তিনিই নাকি বইমেলার আয়োজনের দ্বায়িত্বে ছিলেন আর সেই দ্বায়িত্ব দিয়েছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। সেই দ্বায়িত্ব অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন তিনি। তবে ? সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে এখন রাজনৈতিক মহলে। পাশাপাশি একবারের জন্যও মুখ্যমন্ত্রীর মুখেও তাঁর নাম সেভাবে শোনা যায়নি৷ শুধু “বিধাননগরের মেয়র” এই কথাটি উচ্চারণ করেছেন একবার ও কিন্তু “সব্যসাচী দত্ত” এই নামটি নেননি। আর এতেই মুকুল রায়ের সাথে মেলাচ্ছেন সব্যসাচী বাবুকে। প্রশ্ন উঠছে তবে কি সত্যিই সব্যসাচী বাবুকে ছাঁটার পক্রিয়া শুরু হয়ে গেলো ? কেননা কয়েকদিন আগেই প্রকাশ্যে ডিএ নিয়ে রাজ্য সরকারকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন এই বিধাননগরের মেয়র। ফলে যথেষ্টই অসন্তুষ্টই হয়েছিলেন নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তাছাড়া তিনি মুকুল ঘনিষ্ঠ বলেও যথেষ্ট পরিচিত।তাই নেত্রী যে এই সিদ্ধান্ত নেবেন না তাও কেউ জোর দিয়ে বলতে পারছেন না। অন্যদিকে অবশ্য এই জল্পনার আবাসন করে সাব্যসাচীবাবু জানান যে তাঁকে দল ত্রিপুরার দায়িত্ব দিয়েছে তাই তিনি এখন ত্রিপুরাতে আছেন। আর বইমেলার উদ্বোধনে থাকতে পারেননি বলেও যথেষ্ট দুঃখ পেয়েছেন বলেও জানিয়েছেন। কিন্তু যাই বলুন মেয়র রাজনৈতিকমহলের খটকা কিন্তু কাটছে না। আপনার মতামত জানান -