এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > জেলাশাসকের রিপোর্টে তীব্র আতান্তরে হেভিওয়েট শীর্ষ বিজেপি নেতা

জেলাশাসকের রিপোর্টে তীব্র আতান্তরে হেভিওয়েট শীর্ষ বিজেপি নেতা


তিনি জেলাশাসক। প্রশাসনিক কর্তা। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কাছে তাঁর শারিরীক নিগৃহীত হওয়া কি সাজে? আবার মন্ত্রী বলেই আইন মানবেন না সেটাও হয় না।
সম্প্রতি পুরুলিয়ায় বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের সভায় যাওয়ার সময় রাস্তায় যানজট ও বিজেপি কর্মীদের গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ পেয়ে জেলাশাসক অলকেশপ্রসাদ রায়কে ঘটনাস্থলে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। কিন্তু রাজী হন নি জেলাশাসক। এতেই ক্ষুব্ধ হন বাবুল। জেলাশাকের সঙ্গে তীব্র বচসায় জড়িয়ে পড়েন তিনি। অভিযোগ, মেজাজ হারিয়ে পুরুলিয়ার জেলাশাসকের গায়ে হাত তোলেন

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এরপরই বাবুল সুপ্রিয়র বিরুদ্ধে রাজ্যের মুখ্যসচিব মলয় দে-র কাছে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন জেলাশাসক অলকেশপ্রসাদ রায়। প্রশাসনিক নিয়মানুযায়ী, জেলাশাসক জেলার প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্তা। সেই জেলাশাসককে সরকারি কাজে বাধাদান বা গায়ে হাত তোলা আইনের চোখে অপরাধ। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় বলেছেন, ” যা হয়েছিল আমজনতা দেখেছেন। তাই এবিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। বিজেপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা করা হয়েছে।”
এদিকে, এর আগেও এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর জন্য রাজ্য পাইলট কারের ব্যাবস্থা করলেও “আদর্শের” কারন দেখিয়ে তা প্রত্যাখান করেন বাবুল সুপ্রিয়। অনেকের মতে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হয়ে জেলাশাসকের সঙ্গে অভব্যতা আইনের চোখে অপরাধ।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!