এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > মমতার কাছে মোদীকে প্রশাসনের পাঠ নিতে বললেন অভিষেক! সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে করলেন বড়সড় দাবি

মমতার কাছে মোদীকে প্রশাসনের পাঠ নিতে বললেন অভিষেক! সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে করলেন বড়সড় দাবি


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি রাজ্যের প্রত্যেক পরিবারকে সরকারি স্বাস্থ্যবিমার আওতায় নিয়ে আসার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেই কথার প্রেক্ষিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্দেশে কটাক্ষ করতে দেখা গেছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহল সরগরম হয়ে উঠছে।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় শুক্রবার টুইট করে লেখেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে নরেন্দ্র মোদীজি শিখে নেওয়া শুরু করতে পারেন, প্রশাসন কী ভাবে চালাতে হয়। এটাই সবচেয়ে ভাল সময়”। তাঁর কথায়, অন্য কোনও রাজ্যের সরকার বা কেন্দ্রীয় সরকারও এই রকম সিদ্ধান্ত এখনও গ্রহণ করতে পারেনি। তাই মমতার সরকারের স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের সবাইকে নিয়ে আসার এই সিদ্ধান্ত দেখে মোদীর শিক্ষা নেওয়া উচিত বলেই এদিন দাবি করেছেন তিনি।

অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রীর আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের কথা উল্লেখ করে এদিন তিনি বলেন, বাংলায় স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প ২০১৬ সালে চালু হয়েছিল, আর কেন্দ্রের আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প চালু হয়েছিল ২০১৮ সালে। তাই তাঁর মতে, স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় সবাই আসবেন, কেন্দ্রের প্রকল্পে তা হবে না। দুই প্রকল্প সম্পর্কে তুলে ধরা তথ্যের ভিত্তিতেও কেন্দ্রকে কটাক্ষ করতে দেখা গেছে তাঁকে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তাঁর কথায়, “এই তুলনা এটাই প্রমাণ করে যে, বাংলা যা আজ ভাবে, ভারত তা ভাবে কাল”। বস্তুত, ‘আয়ুষ্মান ভারত’ নামে কেন্দ্রের যে প্রকল্প আছে, সেই প্রকল্পকে নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য টানাপড়েনও বার বার সামনে এসেছে। আর সেখানে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প যেহেতু মুখ্যমন্ত্রী আগেই বাংলায় চালু করেছিলেন, তাই কেন্দ্রের আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে তিনি আর বাংলাকে যোগ করতে চাননি।

তাঁর দাবি ছিল, কেন্দ্রের ওই প্রকল্পে রাজ্য অংশ নিলে প্রকল্পের ৬০ শতাংশ খরচই দেওয়ার কথা ছিল কেন্দ্রের। বাকি ৪০ শতাংশ দিতে হত রাজ্যকে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তাতে রাজি হননি। সেখানে তাঁর দাবি ছিল, কেন্দ্রের প্রকল্পে রাজ্য টাকা খরচ করবে না। বরং রাজ্য নিজের প্রকল্প চালাবে। সেখানে ১০০ শতাংশ খরচই রাজ্য নিজে করবে বলেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

আর সেখানেই প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জে পি নড্ডা বা বিজেপির অন্য নেতারা, প্রত্যেকেই এই নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে বার বার আক্রমণ করেছেন। সেখানে ‘সঙ্কীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থে’ বাংলার মানুষকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রের প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করছেন বলেও কটাক্ষ করেছিলেন তাঁরা। শুক্রবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও সেই কথারই জবাব দিতে শোনা গেছে।

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!