এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > ট্রাম্প টুইটার থেকে ব্যান হওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সর্বাধিক অনুসরণকারী রাজনীতিবিদ হিসেবে কে সামনে এলেন? জানুন

ট্রাম্প টুইটার থেকে ব্যান হওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সর্বাধিক অনুসরণকারী রাজনীতিবিদ হিসেবে কে সামনে এলেন? জানুন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে যে কি পরিমাণ জলঘোলা হয়েছে সেটা কারো অজানা নয়। আর সেখানে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন করার আগে ভোট গণনার সময় ব্যারিকেড ভেঙে সংসদ ভবনের ভিতরে ঢুকে পড়েন কিছু ট্রাম্প সমর্থক। আর এই ঘটনার কারণ স্বরূপ ট্রাম্পের উস্কানিমূলক মন্তব্যকেই দায়ী করা হচ্ছে।

এরপর ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হয় বলে জানা যায়। ব্যান করা ওই অ্যাকাউন্টটিতে ৮৮.৭ মিলিয়নেরও বেশি ফলোয়ার ছিল। তবে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট ব্যান হওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সর্বাধিক অনুসরণকারী রাজনীতিবিদ হিসেবে সামনে এসেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নাম। বিশেষজ্ঞদের মতে নরেন্দ্র মোদী বর্তমানে যথেষ্টই জনপ্রিয়। তাই এই ঘটনা অবাক করার দাবি রাখে না। জানা গেছে, তাঁর অ্যাকাউন্টে রয়েছে ৬৪.৭ লক্ষ ফলোয়ার। তাঁর পর ভারতের অমিত শাহ এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নাম জানা গেছে।

বস্তুত, বুধবার মার্কিন কংগ্রেসে জো বাইডেনের নির্বাচন প্রক্রিয়া চলাকালীন, ভোটে কারচুপি হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়ে এদিন হোয়াইট হাউজের সামনে দাঁড়িয়ে অনুরাগীদের উদ্দেশে ট্রাম্প বলেন, ‘ভোট চুরি করে আমাকে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ আর এই কথার পরেই তাঁর অনুরাগীদের মধ্যে বিতর্ক তৈরি হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদ করে সাময়িকভাবে ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হলেও পরবর্তীকালে তা স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। আর সেক্ষেত্রে এই কাজের পিছনে টুইটারের কর্মচারীদের হাত রয়েছে বলেও জানা যায়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একটি জনৈক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্পের একাউন্ট টুইটার থেকে স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করার জন্য প্রায় ৩৫০ জন টুইটারের কর্মচারী টুইটারের সিইওকে আবেদন করেছিলেন। তবে ট্রাম্পের একাউন্ট স্থায়ী ভাবে নিষ্ক্রিয় করার পর টুইটারের তরফের তাঁর নির্বাচনী প্রচারের একাউন্ট @TEAM TRUMP সেটিকেও নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই সঙ্গে টুইটারের তরফে ট্রাম্পের অফিশিয়াল সরকারি একাউন্ট @POTUSতে করা ট্রাম্পের মেসেজও টুইটার ডিলিট করেছে বলে জানা যায়।

আর টুইটারের এহেন কাজ যে ট্রাম্প সহজে মেনে নেবেন, সেটা বলাই বাহুল্য। সেক্ষেত্রে এই ঘটনার প্রতিবাদে ট্রাম্প পাল্টা টুইটারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন যে এই কাজ তাঁকে চুপ করিয়ে রাখতে পারবে না। সেইসঙ্গে ভবিষ্যতে এরকমই একটা মেসেজিং প্লাটফর্ম তৈরি করবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। সেইসঙ্গে টুইটার স্বধীন বক্তব্য রাখার জায়গা নয় বলেও মন্তব্য করতে দেখা গেছে তাকে। যদিও টুইটার ভবিষ্যতে প্রয়োজনে আবারও এরকম কাজ করতে পারে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে বলে জানা গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!