এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > “মৌলিক অধিকার” ও “ব্যক্তি স্বাধীনতা” লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে তোপ দাগল রাষ্ট্রসংঘ, চাপে চীন

“মৌলিক অধিকার” ও “ব্যক্তি স্বাধীনতা” লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে তোপ দাগল রাষ্ট্রসংঘ, চাপে চীন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি ভারতের সঙ্গে চীনের ভয়াবহ যুদ্ধ লক্ষ্য করা গেছে। যেখানে প্রাণ দিয়েছে ভারতের প্রায় কুড়ি জন জওয়ানের। আর এরপরই চীনের আগ্রাসী মনোভাবকে দায়ী করছেন সকলে। এমতাবস্থায় নিজেদের আগ্রাসী মনোভাবের জন্য আন্তর্জাতিক মঞ্চে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পরতে দেখা যাচ্ছে চীনকে। আর এবার রাষ্ট্রসংঘের তরফে চীনকে আরও চাপে ফেলে দেওয়া হল। সূত্রের খবর, এবার বেজিংয়ের উপর চাপ বাড়িয়ে মৌলিক অধিকার এবং ব্যক্তি স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনল রাষ্ট্রসংঘ।

সূত্রের খবর, শুক্রবার “ইউনাইটেড নেশনস হাই কমিশনের ফর হিউম্যান রাইটসের” দপ্তর থেকে কড়া ভাষায় বেজিংয়ের সমালোচনা করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, যে হংকংয়ে গণতন্ত্রকামীদের বিরুদ্ধে রাসায়নিক হাতিয়ার এবং অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করেছে বেজিং। যা কখনই কাম্য নয়। আর চীনের বেজিংয়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রসংঘের পক্ষ থেকে এহেন মন্তব্য করায় আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে চীন যে অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে গেল, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। যেভাবে রাষ্ট্রসংঘ বেজিংয়ের এই ভূমিকার সমালোচনা করল, তাতে যদি সকলে এক হয়ে যায় এবং চীন আলাদা হয়ে পড়ে, তাহলে তাদের পক্ষে তা অনেকটাই চাপের হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

 

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

 

তবে রাষ্ট্রসংঘের পক্ষ থেকে চীনের বিরুদ্ধে এভাবে মন্তব্য করার পেছনে চীন যথেষ্ট দায়ী বলে দাবি করা হচ্ছে। কেননা তাদের আগ্রাসী মনোভাব তাদেরকে ডোবাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এদিকে গত মে মাসেই হংকংয়ের জন্য নতুন জাতীয় নিরাপত্তা আইন আনার ঘোষণা করেছিল চীন। এমনকি গত সপ্তাহে বেজিংয়ের পক্ষ থেকে সেই আইনের রূপরেখা প্রকাশ করা হয়। যেখানে নতুন দপ্তর হংকংয়ে খোলা হবে বলে জানানো হয়। একাংশ বলছেন যে, নতুন এই নিরাপত্তা আইন করে হংকংয়ের ওপর নিজেদের রাশ আরও মজবুত করতে চলেছে চীন।

যার ব্যাপারে আমেরিকা, ব্রিটেন সহ একাধিক দেশ ইতিমধ্যেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। যদিও বা বিচ্ছিন্নতাবাদ শক্তির হাত থেকে বাঁচাতেই এই নতুন আইন আনা হচ্ছে বলে জানিয়ে দিয়েছে চীন। আর এই পরিস্থিতিতে এবার রাষ্ট্রসংঘের পক্ষ থেকে সেই বেজিংকে সমালোচনা করায় চীন ব্যাপক চাপে পড়ল বলেই মনে করছেন প্রত্যেকে। এখন গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!