এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > ১৯শে ব্রিগেডে’র চমক – দেশের ১৪/১৫ জন ভাবী প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও আসছেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয় ও মুকুল রায়!!

১৯শে ব্রিগেডে’র চমক – দেশের ১৪/১৫ জন ভাবী প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও আসছেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয় ও মুকুল রায়!!

রাত পোহালেই ১৯ শে জানুয়ারী কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে মহাসমাবেশ করতে চলেছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। সেই সমাবেশে রেকর্ড জমায়েতের পাশাপাশি – কেন্দ্র থেকে বিজেপি সরকারকে হঠাতে মরিয়া একঝাঁক আঞ্চলিক ও জাতীয় দলের শীর্ষনেতারাও হাজির থাকতে চলেছেন। তৃণমূল শিবিরের দাবি, এই সমাবেশ থেকেই ‘প্ৰথম বাঙালি প্রধানমন্ত্রী’ হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে সিলমোহর পরে যাবে। ফলে, সবমিলিয়ে এখন সাজো সাজো রব শাসকদলের অন্দরে।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সুব্রত বক্সী, ফিরহাদ হাকিম থেকে অরূপ বিশ্বাস – কার্যত নিঃশ্বাস ফেলার সময় নেই কারোর। কিন্তু, সেই মহা সমাবেশ নিয়ে কি বলছেন বছর কয়েক আগেও যিনি নিজের হাতে সামলেছেন এই সব সেই মুকুল রায়? আপাতত তিনি শিবির বদলে বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানতম প্রতিপক্ষের মধ্যে অন্যতম বলে পরিগণিত হচ্ছেন। সেই মুকুল রায় আপাতত দলীয় কাজে মালদাতে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর বিজেপিতে মুকুল রায়ের অন্যতম ঘনিষ্ঠ বলে পরিগণিত হন কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। এমনিতেই শাসকদলের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী কালকের ব্রিগেড সমাবেশে চাঁদের হাট বসতে চলেছে। কিন্তু, সেই তালিকায় এবার নাম জুড়ে গেল মুকুল রায় ও কৈলাশ বিজয়বর্গীয়র। চমকে যাবেন না – এই দাবি আমাদের নয়, এই দাবি করছেন তৃণমূল কংগ্রেসের বোলপুরের বহিস্কৃত সাংসদ অনুপম হাজরা! আজ নিজের ট্যুইটারে তিনি লেখেন – ১৯শে ব্রিগেডে’র চমক – দেশের ১৪/১৫ জন ভাবী প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও আসছেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয় ও মুকুল রায়…খবর বিশ্বস্ত সূত্রে…

প্রসঙ্গত, তৃণমূল কংগ্রেসের বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিতেই নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে সৌমিত্রবাবুর উদ্দেশ্যে বিশেষ বার্তা দেন বোলপুরের সাংসদ অনুপম হাজরা। বরাবরই সোজা কথা সোজা ভাবে বলে বিতর্ক বাড়ানো এই সাংসদ সেদিন নিজের ট্যুইটারে লেখেন, তিনি নাকি গত সাড়ে চার বছর ধরে নিজের কেন্দ্রেই ‘রাজনৈতিক হ্যান্ডিক্যাপড’ হয়ে আছেন – তা সত্বেও তিনি দল ছাড়েননি। আর সৌমিত্র খাঁ দল ছেড়ে দিলেন এইভাবে? বিস্ময়ের এই প্রশ্নের সাথেই অনুপমবাবু সৌমিত্রবাবুকে রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য ‘শুভেচ্ছা’ জানান। আর এরপরেই, কালবিলম্ব না করে পার্থবাবু অনুপমবাবুকেও দল থেকে ‘দলবিরোধী’ কাজের জন্য বহিস্কার করেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!