এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > এপ্রিলেই পুরভোট? নিরাপত্তা নিয়ে স্মারকলিপি এই সংগঠনের!

এপ্রিলেই পুরভোট? নিরাপত্তা নিয়ে স্মারকলিপি এই সংগঠনের!

প্রায় প্রতি নির্বাচনেই পশ্চিমবঙ্গের সন্ত্রাস হয় বলে অভিযোগ বিরোধীদের। গত 2018 সালের পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে এই অভিযোগ বিরোধীদের গলায় আরও বেশি পরিমাণে শুনতে পাওয়া যায়। সামনেই পৌরসভা নির্বাচন। কবে হবে সেই নির্বাচন, এখনও পর্যন্ত তার দিনক্ষণ ঘোষণা না হলেও রাজনৈতিক দলগুলো তাদের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। তবে যেদিকে পরিস্থিতি এগোচ্ছে, তাতে এপ্রিল মাসেই পৌরসভা নির্বাচন হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই ইতিমধ্যেই কমিশনের তরফে যখন সর্বস্তরে প্রস্তুতির জন্য নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, ঠিক তখনই ভোট কর্মীদের নিরাপত্তা দাবিতে কমিশনে স্মারকলিপিতে দেখা গেল শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী, শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চকে।

সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই বুধবার জেলা শাসকদের সঙ্গে বৈঠকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস জানিয়ে দিয়েছেন যে, খুব শীঘ্রই ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হবে। শুধু তাই নয়, প্রতিটি বুথের পরিকাঠামো যাতে দেখে নেওয়া হয়, তার জন্য নির্দিষ্ট জেলার জেলাশাসকদেরও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। তবে এই পৌরসভা নির্বাচন ব্যালটে হবে নাকি ইভিএমে হবে, তা এখনও জানা যায়নি। আর এই পরিস্থিতিতে ভোটের সময় যে বিষয়টি সব থেকে বেশি শোরগোলের সৃষ্টি করে বাংলায়, সেই ভোট কর্মীদের নিরাপত্তা যাতে অটুট থাকে তার জন্য স্মারকলিপি দিল শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চ।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় উলুখাগড়ার প্রাণ যায়। ভোটের দিন নানা ঘটনায় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের মধ্য সংঘর্ষ ঘটে। আর সেই সংঘর্ষের জেরে বিপদ নেমে আসে ভোট কর্মীদের ওপর। তাই যাতে সেই জিনিস না হয়, তার জন্যই আগেভাগে নিরাপত্তার দাবিতে স্মারকলিপি বলে মনে করছেন একাংশ।

এদিন এই প্রসঙ্গে এই মঞ্চের রাজ্য সম্পাদক কিঙ্কর অধিকারী বলেন, “পৌরভোটে ভোটকর্মীরা তাদের নিরাপত্তার বিষয়ে চরমভাবে আতঙ্কিত। তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি বুথে যাতে নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে ভোট কর্মীরা দায়িত্ব পালন করতে পারে, তার ব্যবস্থা করতে হবে। কোন দল জিতবে, কোন দল হারবে, তা নিয়ে আমাদের মাথা ব্যথা নেই। পঞ্চায়েত ভোটের অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। তাই নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে।” সব মিলিয়ে এখন ভোট কর্মীদের নিরাপত্তা দিতে কতটা সচেষ্ট হয় কমিশন, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!