নবান্নের সবুজ সংকেত মিলতেই রেশনে দুর্নীতি রুখতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ খাদ্য দপ্তরের জাতীয় রাজ্য July 10, 2018 কয়েক বছর আগে গনবন্টন ব্যাবস্থায় স্বচ্ছতা আনবার জন্যে রেশন দোকান গুলিতে কেন্দ্রের তরফে ইলেকট্রনিক যন্ত্র বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও এখনও পর্যন্ত রাজ্যের কোনোও রেশন দোকানেই এই সিষ্টেম চালু করা যায়নি। সূত্রের খবর, সম্প্রতি কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান দিল্লীতে সমস্ত রাজ্যের খাদ্যদপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে এক বৈঠকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন, 2019 র মার্চের মধ্যে রাজ্যগুলি যদি তাঁদের রেশন দোকানে ই-পিওএস যন্ত্র বসানোর কাজ সম্পন্ন না করে তবে রেশনের জন্য ভর্তুকিতে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। নবান্ন সূত্রের খবর, এই যন্ত্র বসাতে তাঁদের কোনো আপত্তি নেই তবে যন্ত্র কেনার জন্য রাজ্যগুলিকে কোনো অর্থ বরাদ্দ না করে রেশন ডিলারদের কুইন্টাল প্রতি 17 টাকা অতিরিক্ত কমিশন দেওয়ার ব্যাবস্থা করা হয়েছে। রাজ্য খাদ্যদপ্তর জানিয়েছে, অতিরিক্ত কমিশন ডিলারদের না দিয়ে যন্ত্রের রক্ষনাবেক্ষনের জন্য যে বেসরকারি এজেন্সি নিযুক্ত করা হচ্ছে তারাই সেই অর্থ পাবে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের খাদ্যদপ্তর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রথমে উত্তর দিনাজপুর, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান ও জলপাইগুড়িতে এই মেসিন বসানো হবে। কিন্তু প্রতিটা মেশিনের খরচ তো প্রায় 30 থেকে 35 হাজার টাকা, তাহলে সেটা আসবে কোথা থেকে? এখানেই রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন,” এই পাঁচ জেলার যন্ত্র কেনার জন্য 92 কোটি টাকা খরচ হবে।যা কেন্দ্রের কাছে ইতিমধ্যেই চেয়েছে রাজ্য।” এদিকে এই যন্ত্র বসালেও আধার কার্ড চালু করতে রাজি নয় এরাজ্য। এখন সেই আধার চালো না করলেও কেন্দ্র ফের কোনো পদক্ষেপ করে কি না সেদিকেই তাকিয়ে রাজ্যের খাদ্যদপ্তর। আপনার মতামত জানান -