এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > “নন্দীগ্রামে হেরেছেন,স্বার্থের জন্য ভবানীপুরে।” মুখ্যমন্ত্রীর নামে একেবারে বোমা ফাটালেন স্মৃতি

“নন্দীগ্রামে হেরেছেন,স্বার্থের জন্য ভবানীপুরে।” মুখ্যমন্ত্রীর নামে একেবারে বোমা ফাটালেন স্মৃতি


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – জমে উঠেছে ভবানীপুরে উপ নির্বাচনের লড়াই। একদিকে যেমন ভবানীপুরে প্রচারে নেমেছেন মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যের মন্ত্রীরা। অন্যদিকে ভবানীপুরে বিজেপির হয়ে প্রচারে এসেছেন একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও রাজ্য নেতারা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর পর এবার প্রচারে ভবানীপুর এসেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। আজ প্রচারে নেমেই তিনি জানালেন যে, নন্দীগ্রামে হেরে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের স্বার্থের জন্যই ভবানীপুরে লড়াই করছেন তিনি।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি জানান, ভবানীপুরে প্রার্থী হওয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাধ্যবাধকতা। ভোট প্রচারে নেমে তিনি জানিয়েছেন যে, তিনি না জিতলে তিনি মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনের সময় ভবানীপুর ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এখন ব্যক্তিগত এজেন্ডা নিয়ে এখানে এসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এলাকার উন্নয়নের জন্য তিনি লড়াই করছেন না।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আবার মৃত বিজেপি নেতা মানস সাহার মৃতদেহ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ প্রসঙ্গে গতকাল মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন যে, বাড়ির সামনে যদি একটা কুকুরের ডেড বডি পাঠিয়ে দেয়া হয়, তাহলে কি ভালো হবে? মেসিনারি তাঁর কাছে নেই। এক সেকেন্ড লাগবে। পচা কুকুর বাড়ির সামনে ফেলে আসা হবে। গন্ধে দশ দিন খেতে পারা যাবেনা। বদমাইশি চাইলে কি না করা যায়?

মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পাল্টা জবাবে স্মৃতি ইরানি জানিয়েছিলেন যে, যে মুখ্যমন্ত্রী এই ধরণের কথা বলছেন, তাঁর কি কখনো ভোটে জেতা উচিত? কাকে তিনি পচা কুকুর বলছেন? বাঙালি লোকের মৃত্যু হচ্ছে। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে বলছেন পচা কুকুর। এই ধরনের মানুষের কি ভোটে জেতা উচিত? কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির বক্তব্যের পাল্টা হিসেবে রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম জানালেন যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোন একটি কেন্দ্রের নন। তিনি হলেন সারা বাংলার। সারা বাংলা মমতার হৃদয়ে আছে। তিনি কোন জায়গা ছেড়ে যাননি। স্মৃতি ইরানিরা হলেন পর্যটক, আসেন চলে যান। এখানে এসে তিনি সাস-বহুর নাটক করছেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!