এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > ” নিজের রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য মানুষকে খুন করছে। রাজ্যে দেদার চলছে লুটপাট, সিন্ডিকেট, তোলাবাজি।” – বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

” নিজের রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য মানুষকে খুন করছে। রাজ্যে দেদার চলছে লুটপাট, সিন্ডিকেট, তোলাবাজি।” – বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – শীতলকুচির গুলি কাণ্ড নিয়ে তীব্র চাপানউতোর চলছে রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে। এই ঘটনায় সরাসরি বিজেপিকে অভিযুক্ত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পদত্যাগ দাবি করেছেন তিনি। তার পাল্টা জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন যে, তাঁর পকেটে ইস্তফা পত্র নিয়ে ঘুরছেন তিনি। জনগণ চাইলে পদত্যাগ করবেন তিনি। শীতলকুচির ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর উসকানিকে দায়ী করেছেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে শীতলকুচি কাণ্ডের জন্য সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

সম্প্রতি কল্যাণীর জনসভায় যোগদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই সভা থেকে তিনি জানালেন যে, পরাজয় দেখেই এই নতুন ষড়যন্ত্র করছেন মুখ্যমন্ত্রী। তপশিলি জাতি ও উপজাতির মানুষকে ভোট দিতে না দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। তার বদলে ছাপ্পা ভোট দেবে তাঁর দলের লোকেরা। প্রকাশ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঘেরাও করার কথা বলছেন তিনি। সেই সুযোগে তৃণমূলের লোকেরা ছাপ্পা ভোট দেবে। কোচবিহারের ঘটনা মুখ্যমন্ত্রীর ছাপ্পা ভোটের মাস্টারপ্ল্যানের অংশ বলে তিনি অভিযোগ করেছেন। তাঁর অভিযোগ, নিজের রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য খুন করা হচ্ছে মানুষকে। রাজ্যে ব্যাপকভাবে চলছে লুটপাট, সিন্ডিকেট, তোলাবাজি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১০ বছর ধরে সরকার চালালেও, রাজ্যের কোনো উন্নতি করেন নি। তিনি নিজের রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য মানুষকে খুন করছেন। রাজ্যে দেদার ভাবে চলছে লুটপাট, সিন্ডিকেট, তোলাবাজি। প্রধানমন্ত্রী জানান, এবার রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়া নিশ্চিত করে দিচ্ছেন রাজ্যের সাধারণ মানুষ। রাজ্যে আসতে চলেছে আসল পরিবর্তন। আসল পরিবর্তন কথার অর্থ হল, তৃণমূলমনের কুশাসন থেকে মুক্তি।

অন্যদিকে চতুর্থ দফার নির্বাচনের দিন শিলিগুড়ির জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন যে, মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূলের গুন্ডাদের স্পষ্ট করে তিনি জানাতে চান যে, মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূলের খামখেয়ালিপনা চলতে দেয়া হবে না। নির্বাচন কমিশনকে তিনি জানাচ্ছেন যে, কোচবিহারের ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক। হিংসা, নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর আক্রমণের পরিকল্পনা, ভোটদান প্রক্রিয়ার বাধাদান বাঁচাতে পারবেনা মুখ্যমন্ত্রীকে। হিংসা ছড়িয়ে দিয়ে ১০ বছরের কুকর্ম থেকে রক্ষা পাবেন না মুখ্যমন্ত্রী।

 

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!