এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > নীল বাতির গাড়িতে চড়া অফিসারদের বিড়ম্বনা, ভুয়ো ভ্যাকসিনের পর নয়া পদক্ষেপ প্রশাসনের!

নীল বাতির গাড়িতে চড়া অফিসারদের বিড়ম্বনা, ভুয়ো ভ্যাকসিনের পর নয়া পদক্ষেপ প্রশাসনের!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  সম্প্রতি ভুয়ো ভ্যাকসিনের ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্যজুড়ে। গোটা ঘটনায় জড়িত দেবাঞ্জন দেবের ব্যাপারে একাধিক তথ্য সামনে এসেছে। যেখানে ধৃত ব্যক্তি নীল বাতির গাড়ি ব্যবহার করে এই সমস্ত অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে খবর পেয়েছে প্রশাসন। আর এই ঘটনার পরেই সম্প্রতি বেনিয়াপুকুরে একটি নীল বাতি গাড়ি ব্যবহার করায় এক ভুয়ো অফিসারকে গ্রেপ্তার করা হয়।

স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনার পরেই যাতে নীল বাতি ব্যবহার করে যাতে আর অন্য কেউ অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকতে না পারে, তার জন্য এখন থেকেই তৎপরতা গ্রহণ করল প্রশাসন। জানা গেছে, এবার থেকে নীল বাতির গাড়ি চলাচল করতে দেখলেই যে অফিসার গাড়িতে থাকবেন, তার আইডেন্টিটি চেক করা হবে। অর্থাৎ দেবাঞ্জন দেবের পর বেনিয়াপুকুরে এক ভুয়ো অফিসার ধরা পড়ার ঘটনার পর ধীরে ধীরে এই ব্যাপারে তৎপর হতে শুরু করেছে প্রশাসন। অর্থ্যাৎ অপরাধমূলক কাজের প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ার আগেই সমূলে এই দুর্নীতির বীজ উৎপাটন করতে চাইছে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ বলেই মনে করা হচ্ছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর, মঙ্গলবার থেকে ইতিমধ্যেই কলকাতা শহর জুড়ে এই কাজ শুরু করে দিয়েছে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ। যেখানে সন্দেহভাজন নীল বাতির দেখলেই সেই গাড়ি থামিয়ে তার নথি দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি গাড়িতে যে অফিসার আছেন, তার কাছেও আইডেন্টিটি চাওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ কোনোভাবেই গোটা ঘটনাকে হালকা ভাবে নিতে চাইছে না প্রশাসন। যাকে স্বাগত জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

অনেকে বলছেন, যদি কলকাতা ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে এই রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয় তাহলে অনেকেই এই ঘটনায় সুযোগ পেয়ে যাবে. এক্ষেত্রে নীল বাতিল গাড়ি ব্যবহার করে বা প্রশাসনের সরঞ্জাম ব্যবহার করে অনেক ভুয়ো ব্যক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেন। যার ফলে আরও অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই প্রশাসন এখন থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করাতে অপরাধীরা অনেকটাই সচেতন হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে এই অপরাধমূলক কাজের প্রবণতা কমে আসবে। সব মিলিয়ে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশের তৎপরতা সাধুবাদযোগ্য এবং প্রশংসনীয় হয়ে উঠেছে সকলের কাছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!