এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > নদীয়া-২৪ পরগনা > নিম্নমানের মিড ডে মিলের সামগ্রী, তীব্র ক্ষোভ অভিভাবকদের

নিম্নমানের মিড ডে মিলের সামগ্রী, তীব্র ক্ষোভ অভিভাবকদের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা অতিমারির কারণে এক বছরের বেশি সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রায় বন্ধ। অল্প সময়ের জন্য নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পঠনপাঠন শুরু হয়েছিল, তবে তা বেশিদিন অগ্রসর হতে পারেনি। তবে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও মিড ডে মিল বন্ধ রাখা হয়নি। বেশ কয়েক দফায় মিড ডে মিল দেওয়া হয়েছে বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের। তবে বেশ কিছু সময় মিড ডে মিলে নিম্নমানের সামগ্রী দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বারবার এ বিষয়ে অভিযোগ করেছেন অভিভাবকেরা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সম্প্রতি বারাসাতের দু নম্বর ব্লকের একাধিক স্কুলে মিড ডে মিলে নিম্নমানের খাদ্য সামগ্রী দেবার বিস্ফোরক অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে মিড ডে মিলের সামগ্রী বিতরণ করা হয়নি বলে, একাধিক স্কুলের পক্ষ থেকেও নানা অভিযোগ করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে বিডিও অফিসের আওতাধীন ডিলারের কাছ থেকে বিদ্যালয়গুলোকে ছোলা, ডাল, সয়াবিন সংগ্রহ করার কথা বলা হয়েছিল।

এক্ষেত্রে নিম্নমানের খাদ্য সামগ্রী দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিশেষত মিড ডে মিলে দেওয়া সয়াবিন নিয়ে তীব্র অভিযোগ করেছেন একাধিক অভিভাবক। এরপর এক বিদ্যালয়ে আসা সয়াবিনের বস্তাতে শিক্ষকরা দেখেন ঝাড়খণ্ডের রাচির একটি ঠিকানা রয়েছে। কিন্তু এই বস্তা খুলে দেখা যাচ্ছে, এটি ঝাড়খন্ড নয়, এসেছে কলকাতার ক্যানাল সার্কুলার রোড থেকে। এই গরমিল থেকেই শুরু হয়েছে অভিযোগ। এই সয়াবিন কোথা থেকে এসেছে? তা এখনো জানা যায়নি। তাই মিড ডে মিলের খাবারে নিম্নমানের সামগ্রী দেবার জন্য কেন্দ্র না রাজ্য কে দায়ী? তা নিয়ে উঠে এসেছে একাধিক প্রশ্ন।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!