এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > নির্বাচনের আগে বড়সড় ধামাকা! এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প?

নির্বাচনের আগে বড়সড় ধামাকা! এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প?


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি জানা গেছে ভোটের আগেই বেশ ভালো খবর পেতে চলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামনের বছর নোবেল শান্তি পুরস্কার পেতে চলেছেন তিনি। সম্প্রতি সেই নাম সুপারিশ করেছেন নরওয়ের সাংসদ ক্রিশ্চিয়ান টাইব্রিঙ্গ জেদদে। তার কথায়, আন্তর্জাতিক মঞ্চে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাকিদের থেকে অনেক বেশি কাজ করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাই তাঁর ঝুলিতেই এই পুরষ্কার তুলে দিতে চান তিনি।

তাঁর বক্তব্য অনুযায়ী, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী ও ইজরায়েলের মধ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনতে তাঁর অবদান অপরিসীম। তবে জেদদেও যে সে ব্যক্তি নিন। চারবারের সাংসদ ও ন্যাটো গোষ্ঠীতে নরওয়ের প্রতিনিধি দলের চেয়ারম্যান এই ক্রিশ্চিয়ান টাইব্রিঙ্গ জেদদ। তিনি নাকি এতদিন ট্রাম্পের দেখানো পথেই আরব দেশগুলি ও ইজরায়েলের মধ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা দেখেছেন। আর এভাবেই সেখানে শান্তি ফিরিয়ে আনা যাবে বলেই মনে করেছেন তিনি। চলতি মাসের ১৫ তারিখ তাই আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করবে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী ও ইজরায়েল। আর এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াই নাকি হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের তৎপরতায়। তাই ভবিষ্যতে সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলির সঙ্গে শান্তি প্রক্রিয়া বজায় থাকবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অন্যদিকে, আমেরিকার মিত্রদেশগুলির মধ্যে অন্যতম ইজরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। তাই ইরানকে বশে রাখতে এই দুই দেশই এখন আমেরিকার হাতিয়ার বলে মনে করা হচ্ছে। আর তাই দীর্ঘদিন ধরেই শান্তি আলোচনার পক্ষে সায় দিয়েছে আমেরিকা। যার ফলস্বরূপ এই শান্তিচুক্তি। তবে রাজনীতিবিদদের মতে, ইজরায়েলের সঙ্গে এতদিন পর্যন্ত কোনও উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রের কূটনৈতিক সম্পর্কই ছিল না। উপসাগরীয় অঞ্চলে সৌদি আরবই ছিল সর্বে সর্বা। ফলে এই চুক্তিতে যে রিযাধের সম্মতি রয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ঘটনা শুধু এখনকার নয়,গত আগস্ট মাস থেকেই কয়েক দশকের সংঘাত শেষ করে ইজরায়েলের সঙ্গে শান্তিস্থাপনে রাজি হয় আবু ধাবি। জানা যায়, সেই চুক্তি অনুযায়ী, ইজরায়েলকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। যার বদলে প্যালেস্তাইনের ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক এলাকা অধিগ্রহণ করার পরিকল্পনা করবে না তারা। এরই মধ্যে কয়েক দশকের বিবাদ মিটিয়ে মিশর ও জর্ডনের পর আরব দুনিয়ার তৃতীয় দেশ হিসেবে ইজরায়েলকে স্বীকৃতি দিল সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। এর ফলে এবার থেকে তেলের সঙ্গে আন্তর্জাতিক আইন মেনে কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপনেও তারা কার্যকরী হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে আমেরিকাও ফায়দা নেবে সেটা বলাই বাহুল্য।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!