এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > নির্বাচনের কাজ থেকে অব্যাহতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ প্রধান শিক্ষকরা, বাড়ছে জল্পনা!

নির্বাচনের কাজ থেকে অব্যাহতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ প্রধান শিক্ষকরা, বাড়ছে জল্পনা!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – ভোটের দিন ঘোষণা হতে শুধু সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু তার আগেই এবার বিধানসভা ভোটের কাজ থেকে অব্যাহতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল সরকারি এবং সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের সংগঠন। যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে গুঞ্জন ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে। জানা গেছে, ইতিমধ্যেই এই ব্যাপারে বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসুর এজলাসে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যে মামলার শুনানি হবে আগামী পয়লা মার্চ। স্বাভাবিকভাবেই গোটা ঘটনায় এখন রীতিমত গুঞ্জন বাড়ছে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ভোট কর্মীদের প্রশিক্ষণ শুরু হয়ে গিয়েছে রাজ্যে। তবে এবার যাতে ভোটের কাজে সামিল হতে না হয়, তার জন্য সরকারি কর্মীদের একাংশ তৎপরতা দেখাতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু তাতে লাভের লাভ কিছুই হয়নি। তাই সরাসরি বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল এবং মাদ্রাসাগুলোর প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকাদের সংগঠন। কিন্তু হঠাৎ করে তারা ভোটের কাজ থেকে অব্যাহতি চেয়ে কেন হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন? একাংশের দাবি, প্রধান শিক্ষকদের দায়িত্ব অনেক বেশি। তাই এবছর ভোটের কাজ থেকে তারা অব্যাহতি চাইছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, প্রধান শিক্ষকদের সংগঠন বর্তমানে এই দাবি তুললেও, দীর্ঘদিন ধরেই তারা এই দাবি করে আসছেন। যার ফলস্বরুপ তারা ভোটের দামামা বাজার আগে থেকেই উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানিয়ে আসছেন, যাতে তাদের ভোটের কাজে সামিল হতে না হয় তার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবে রূপায়িত না হওয়ার কারণেই এবার সরাসরি কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকাদের সংগঠন।

তবে একাংশের প্রশ্ন, এইভাবে যদি ভোটের কাজে থাকতে না চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন একের পর এক সরকারি কর্মচারীরা, তাহলে নির্বাচনের কাজ কিভাবে সম্পন্ন হবে! এখন দেখার বিষয়, কলকাতা হাইকোর্টের ব্যাপারে কি প্রতিক্রিয়া দেয়। যার ওপর নির্ভর করছে গোটা বিষয়টি। সব মিলিয়ে আগামী পয়লা মার্চ এই ব্যাপারে শুনানিতে হাইকোর্টের পক্ষ থেকে কি নির্দেশ আসে, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!