এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > উত্তরবঙ্গ > নিয়োগে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ, কাঠগড়ায় হেভিওয়েট বিজেপি সাংসদ, শোরগোল উত্তরবঙ্গে!

নিয়োগে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ, কাঠগড়ায় হেভিওয়েট বিজেপি সাংসদ, শোরগোল উত্তরবঙ্গে!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যেই দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সোচ্চার হতে দেখা যায় ভারতীয় জনতা পার্টিকে। কিন্তু এবার বিজেপির সাংসদের বিরুদ্ধে টোল গেটে কর্মী নিয়োগকে কেন্দ্র করে দুর্নীতির অভিযোগ উঠতে শুরু করল। যার ফলে এতদিন শাসকদলের বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতির অভিযোগ তোলা ভারতীয় জনতা পার্টি প্রশ্নের মুখে পড়ে গেল বলেই মনে করছেন একাংশ। জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ সেখানকার টোল গেটে 30 জনের নামের তালিকা থেকে যাতে চাকরি দেওয়া হয়, তার জন্য জোর খাটাতে শুরু করেছেন। আর এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পরেই সরব হয়েছে ঘাসফুল শিবির।

সূত্রের খবর, জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত রায় সম্প্রতি টোল প্লাজার দায়িত্বে থাকা একটি ঠিকাদার সংস্থার কাছে 30 জনের নামের তালিকা পাঠিয়েছেন। আর সেই তালিকা সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে গিয়ে জানা গিয়েছে যে, সেখানে যাদের নাম রয়েছে, তারা কমবেশি প্রত্যেকেই বিজেপির ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। অর্থাৎ বিজেপি সাংসদ এই নিয়োগের ক্ষেত্রে নিজের কাছের লোকদের পাইয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। যার ফলে গোটা বিষয়টি নিয়ে চর্চা ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে এই ব্যাপারে বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তোলা হলেও, তাকে সম্পূর্ণরূপে নস্যাৎ করে দিয়েছেন সাংসদ জয়ন্ত রায়। গোটা বিষয়টিকে সম্পূর্ণরূপে অপপ্রচার বলে দাবি করেছেন তিনি। এদিন এই প্রসঙ্গে জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ বলেন, “আমি আমার প্যাডে চিঠি দিয়েছি বা চিঠিতে আমার সই করা রয়েছে, তা দেখাতে পারবেন? বিজেপি কর্মীরা চাকরি পাবে না, এমন কথা আছে নাকি! রাজ্য সরকারের বিভিন্ন চুক্তিভিত্তিক পদে তৃণমূল কর্মীদের নিয়োগ হয়। 100 দিনের কাজে শুধু তৃণমূল পরিবারকে কাজ দেওয়া হয়।” অর্থাৎ বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠতেই পাল্টা যুক্তি দিয়ে তৃণমূলের ঘাড়ে অভিযোগ চাপাতে শুরু করলেন জয়ন্ত রায়। স্বভাবতই চাপ ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে বিজেপির অন্দরে। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!