এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > নবান্ন অভিযানের দিন থেকে নিখোঁজ বাম কর্মীর সন্ধানে কতটা তৎপর প্রশাসন? জানতে চাইলো আদালত

নবান্ন অভিযানের দিন থেকে নিখোঁজ বাম কর্মীর সন্ধানে কতটা তৎপর প্রশাসন? জানতে চাইলো আদালত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – চাকরি, শিক্ষা সহ একাধিক দাবি নিয়ে গত ১১ ই ফেব্রুয়ারি নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল বামের ছাত্র ও যুব সংগঠন। এই অভিযানকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল সেদিন কলকাতাতে। বামেদের নবান্ন অভিযানকে ছত্রভঙ্গ করে দিতে ব্যাপক লাঠিচার্জ, জলকামান ও কাঁদানে গ্যাসের ব্যবহার করেছিল পুলিশ। লাঠির আঘাতে আহত হয়েছিলেন বহু বাম কর্মী। আঘাতে মৃত্যু ঘটেছিল বাঁকুড়ার কোতোলপুরের বাসিন্দা মইদুল ইসলাম মিদ্দার। আর সেদিন থেকে পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ার যুব বামকর্মী দীপক পাঁজা নিখোঁজ হয়ে গেছেন।

নিখোঁজ হয়ে যাওয়া ডিওয়াইএফআই কর্মী দীপক পাঁজাকে খুঁজতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী সরস্বতী। অন্যদিকে মইদুল ইসলাম মিদ্যার মৃত্যুতে বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন আতাউর রহমান। আবার, এই ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়ে সিপিএমের পক্ষ থেকে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল হাইকোর্টে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

মামলার শুনানিতে বিশেষ তদন্তকারী দলকে আগামী দুসপ্তাহের মধ্যে মইদুল ইসলাম মিদ্যার মৃত্যুর ঘটনার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে মুখ বাঁধা খামে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে নিখোঁজ ডিওয়াইএফআই কর্মী দীপক পাঁজাকে খুঁজে বের করতে এখনো পর্যন্ত কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে? ১০ দিনের মধ্যে তার রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হতে চলেছে আগামী ১২ ই মার্চ।

হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিবি রাধাকৃষ্ণণ ও বিচারপতি অরিজিত্‍ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানি চলে। মামলার শুনানির সময় হাইকোর্টে মামলাকারীর আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য জানিয়েছেন যে, গত ১১ ই ফেব্রুয়ারি বামেদের নবান্ন অভিযানে পুলিশ নির্বিচারে লাঠি চালিয়েছে। যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সামিল।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!