জনসাধারণের স্বার্থে ‘অন স্পট’ সমাধান দিতে অফিসারদের জেলায়-জেলায় ছোটাবেন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য October 1, 2018 ক্ষমতায় আসার পর থেকেই সাধারন মানুষের আরও কাছে পৌছে যেতে মিনি মহাকরন নিয়ে তিনি ছুটে যাচ্ছেন জেলায় জেলায়। এবার স্বাস্থ্য দপ্তরের “ভাব বিনিময়” নামক একটি প্রকল্পে বিভিন্ন জেলায় ছুটতে হচ্ছে গোটা স্বাস্থভবনকে। কিন্তু ঠিক কী কাজ এই স্বাস্থভবনের? জানা গেছে, জনসাধারনের কাজে যাতে কোনোপ্রকার ঢিলেমি না হয়, সাধারন মানুষ যেন সব ব্যাপারে স্বাস্থ্যভবনে না আসে, স্বাস্থ্যভবন এবং জেলার স্বাস্থ দপ্তরগুলির মধ্যে সমন্বয় তৈরি, এবং সমস্যা দেখা দিলেই যাতে দপ্তরের নীচুস্তরের কর্মীদের কাছ থেকে ব্যাপারটিতে অবহিত হওয়া। মূলত এই চারটি উদ্দেশ্য নিয়ে শুরু হয়েছে এই প্রকল্প। কিন্তু কারা কারা রয়েছে এই কমিটিতে? জানা গেছে, এই “এক্সচেঞ্জ প্রকল্পে” অতিরিক্ত মুখ্য সচিব, স্বাস্থ্য দপ্তরের চার সচিব, স্বাস্থ অধিকর্তা (শিক্ষা), স্বাস্থ্য অধিকর্তা, একজন অতিরিক্ত সচিব এবং এক যুগ্ম সচিব। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে এই কমিটি তাদের কাজও শুরু করে দিয়েছে। গত 13 থেকে 29 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাজ্যের 14 টি জেলার স্বাস্থ দপ্তরের সাথে বৈঠকও সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল শেষ বৈঠক হয়েছে পূর্ব বর্ধমানে। জানা গেছে, আগামী 15 অক্টোবরের মধ্যে এই জেলাগুলির সমস্ত বকেয়া মিটিয়ে দেবে স্বাস্থভবন। আর পুজোর পর বাকি জেলাগুলিতে হবে এই বৈঠক। সূত্রের খবর, এই বৈঠকে যে সমস্ত জেলায় মেডিক্যাল কলেজ নেই তাদের 90 মিনিট, যেসব জেলায় রয়েছে তাদের 60 মিনিট করে এই প্রকল্পের জন্য সময় দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে মিনি স্বাস্থভবন এক্ষেত্রে সময় নিচ্ছে 30 মিনিট। কিন্তু ঠিক কেমন হচ্ছে এই বৈঠক? এই প্রসঙ্গে কোচবিহারের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুমিত গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের জেলায় হাসপাতালের জেনারেটের তেলের খরচের টাকার সমস্যা ছিল। বৈঠক থেকেই সেই টাকা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। চ্যাংড়াবান্ধা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থকেন্দ্রের পরিকাঠামো উন্নয়নে স্বাস্থভবনের অনুমোদনও মিলেছে এই বৈঠকে। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই সাধারন মানুষের আরও কাছে পৌছে যেতে মিনি মহাকরন নিয়ে তিনি ছুটে যাচ্ছেন জেলায় জেলায়। এবার স্বাস্থ্য দপ্তরের “ভাব বিনিময়” নামক একটি প্রকল্পে বিভিন্ন জেলায় ছুটতে হচ্ছে গোটা স্বাস্থভবনকে। কিন্তু ঠিক কী কাজ এই স্বাস্থভবনের? জানা গেছে, জনসাধারনের কাজে যাতে কোনোপ্রকার ঢিলেমি না হয়, সাধারন মানুষ যেন সব ব্যাপারে স্বাস্থ্যভবনে না আসে, স্বাস্থ্যভবন এবং জেলার স্বাস্থ দপ্তরগুলির মধ্যে সমন্বয় তৈরি, এবং সমস্যা দেখা দিলেই যাতে দপ্তরের নীচুস্তরের কর্মীদের কাছ থেকে ব্যাপারটিতে অবহিত হওয়া। মূলত এই চারটি উদ্দেশ্য নিয়ে শুরু হয়েছে এই প্রকল্প। কিন্তু কারা কারা রয়েছে এই কমিটিতে? জানা গেছে, এই “এক্সচেঞ্জ প্রকল্পে” অতিরিক্ত মুখ্য সচিব, স্বাস্থ্য দপ্তরের চার সচিব, স্বাস্থ অধিকর্তা (শিক্ষা), স্বাস্থ্য অধিকর্তা, একজন অতিরিক্ত সচিব এবং এক যুগ্ম সচিব। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে এই কমিটি তাদের কাজও শুরু করে দিয়েছে। গত 13 থেকে 29 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাজ্যের 14 টি জেলার স্বাস্থ দপ্তরের সাথে বৈঠকও সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল শেষ বৈঠক হয়েছে পূর্ব বর্ধমানে। জানা গেছে, আগামী 15 অক্টোবরের মধ্যে এই জেলাগুলির সমস্ত বকেয়া মিটিয়ে দেবে স্বাস্থভবন। আর পুজোর পর বাকি জেলাগুলিতে হবে এই বৈঠক। সূত্রের খবর, এই বৈঠকে যে সমস্ত জেলায় মেডিক্যাল কলেজ নেই তাদের 90 মিনিট, যেসব জেলায় রয়েছে তাদের 60 মিনিট করে এই প্রকল্পের জন্য সময় দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে মিনি স্বাস্থভবন এক্ষেত্রে সময় নিচ্ছে 30 মিনিট। কিন্তু ঠিক কেমন হচ্ছে এই বৈঠক? এই প্রসঙ্গে কোচবিহারের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুমিত গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের জেলায় হাসপাতালের জেনারেটের তেলের খরচের টাকার সমস্যা ছিল। বৈঠক থেকেই সেই টাকা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। চ্যাংড়াবান্ধা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থকেন্দ্রের পরিকাঠামো উন্নয়নে স্বাস্থভবনের অনুমোদনও মিলেছে এই বৈঠকে। অন্যদিকে এই বৈঠক করে যে প্রবল উপকৃত হচ্ছেন জেলার স্বাস্থ্য অফিসগুলি তা মানছেন অন্যান্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকেরাও। অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিস্কপ্রসূত এই “এক্সচেঞ্জ” বৈঠকে জেলাগুলিতে বিএমওএইচ থেকে নার্স এবং আশা কর্মীরাও উপস্থিত থাকছেন। সব মিলিয়ে এই মিনি স্বাস্থভবনের কাজে খুশি সকলে। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে অন্যদিকে এই বৈঠক করে যে প্রবল উপকৃত হচ্ছেন জেলার স্বাস্থ্য অফিসগুলি তা মানছেন অন্যান্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকেরাও। অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিস্কপ্রসূত এই “এক্সচেঞ্জ” বৈঠকে জেলাগুলিতে বিএমওএইচ থেকে নার্স এবং আশা কর্মীরাও উপস্থিত থাকছেন। সব মিলিয়ে এই মিনি স্বাস্থভবনের কাজে খুশি সকলে। আপনার মতামত জানান -