এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > কংগ্রেস > শীর্ষ নেতা নেত্রী আসরে, কাটল জট! অভিমান ভুলে শাসকদলের ঘরওয়াপসি একদা সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের

শীর্ষ নেতা নেত্রী আসরে, কাটল জট! অভিমান ভুলে শাসকদলের ঘরওয়াপসি একদা সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – যত দিন যাচ্ছে, যত সময় যাচ্ছে, ততই রাজস্থানের রাজনীতিতে নতুন করে পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। দীর্ঘদিন ধরেই রাজস্থানের উপমুখ্যমন্ত্রী শচীন পাইলটের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। তিনি মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে চাপে রাখতে একাধিক বিধায়ক নিয়ে বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন বলে মাঝে জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছিল। আর এবার সেই জল্পনায় জল ঢালতে শচীন পাইলটের সঙ্গে বৈঠকে বসল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব।

সূত্রের খবর, সোমবার কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীর সঙ্গে বৈঠক করেন শচীন পাইলট। তবে এই দুই ঘণ্টার বৈঠকে যে অনেকটাই জল গলেছে, সেই ব্যাপারে স্পষ্ট আভাস পাওয়া গেল। জানা গেছে, দলে সক্রিয় হওয়ার জন্য তিনটি দাবি করেছেন শচীন পাইলট। যার মধ্যে রয়েছে, তিনি নিজে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে থাকবেন না, কিন্তু তার শিবিরের দুইজন নেতাকে দিতে হবে উপমুখ্যমন্ত্রী পদ। দ্বিতীয়ত, বিক্ষুব্ধদের সমস্ত পদ ফিরিয়ে দেওয়া এবং তৃতীয়ত, যাদেরকে মন্ত্রিসভায় দেওয়া সম্ভব হবে না, তাদেরকে সাংগঠনিক পদ দেওয়ার কথা বলেছেন শচীন পাইলট।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর পাইলট সাহেব এই সমস্ত বিষয়গুলো কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে তুলে ধরার পরেই তা নিয়ে সমন্বয় সাধন কমিটি তৈরি করার আশ্বাস দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। স্বাভাবিকভাবেই এখন জল্পনা ছড়িয়েছে, তাহলে কি রাজস্থানের সরকার টিকিয়ে রাখবার জন্য এবার শচীন পাইলটকে নিজেদের দিকে আনতে উদ্যোগী হল কংগ্রেস? তার মান ভাঙানোর জন্য তার সমস্ত শর্ত মেনে নিয়ে এবার তাকে দলে সক্রিয় করার জন্য আলোচনায় বসলেন রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী?

একাংশ বলছেন, এর ফলে কংগ্রেসের অন্দরে আবার ফাটল তীব্র হতে পারে। কেননা মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের সঙ্গে চরম দ্বন্দ্ব শচীন পাইলটের। সেদিক থেকে শচীন পাইলটের যদি এই সমস্ত শর্ত মেনে নেয় কংগ্রেস নেতৃত্ব, তাহলে অশোক গেহলটের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে তৈরি হতে পারে প্রশ্ন। যার ফলে রাজস্থানের সরকার নিয়ে একটা বড়সড় অস্বস্তি তৈরি হতে পারে জাতীয় কংগ্রেসের মধ্যে। এখন পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!