এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > নজিরবিহীনভাবে পুলিশের ডিসির বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগ, চমকে উঠল রাজ্য!

নজিরবিহীনভাবে পুলিশের ডিসির বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগ, চমকে উঠল রাজ্য!


অতীতে বহুবারই পুলিশে চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে এসেছিল সিআইডি বা কলকাতা পুলিশের নিচুতলার পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে। কিন্তু এবার অতীতের সেই সমস্ত রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়ে কমিশনার পদমর্যাদার এক পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধেই উঠল দুর্নীতি এবং প্রতারণার অভিযোগ। আর এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে গেছে প্রশাসনিক মহলে।

জানা গেছে, কনস্টেবল পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে মুর্শিদাবাদের কান্দির 3 বেকার যুবক অমিত রায় সুপ্রিয় মন্ডল এবং রামচন্দ্র বিশ্বাসের কাছ থেকে 22 লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়েছেন কলকাতা পুলিশের ডিসি স্পেশাল ব্রাঞ্চ (২) স্বাধীন সাহা। জানা যায়, 2016 সালের 26 শে জানুয়ারি এই টাকা নিলেও তারপর দু বছর কেটে যায়। কিন্তু চাকরির দেখা তো মেলেইনি, উল্টে টাকা চাইলে প্রতিনিয়ত সেই পুলিশ কর্তাদের তরফে হুমকির মুখে পড়তে হত প্রতারিত যুবকদের।

আর এরপরই বাধ্য হয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন এই প্রতারিত যুবকদের মধ্যে অন্যতম রামচন্দ্র বিশ্বাস। জানা গেছে, রামচন্দ্রবাবুর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে শিয়ালদা আদালত অভিযুক্ত পুলিশকর্তা এবং তার দেহরক্ষী সহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি অভিযুক্ত পুলিশকর্তাদের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে বিভাগীয় তদন্তও। কিন্তু একজন কমিশনার পদমর্যাদার অফিসার হয়ে কিভাবে এই কাজ করলেন স্বাধীন সাহা?

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

 

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এদিন এই প্রসঙ্গে অভিযুক্ত পুলিশকর্তা স্বাধীন সাহা বলেন, “এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ। আইন আইনের পথে চলবে।”  এখানেই অনেকের আশঙ্কা, নিচুতলার রেওয়াজ ধীরে ধীরে যেভাবে উচু তলার দিকে এগোচ্ছে তাতে দিনকে দিন রক্ষক ভক্ষকে পরিণত হচ্ছে। বিপদে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে এখন এটাই সকলের মনে বড় প্রশ্নচিহ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!