বড় ধাক্কা খেলেন প্রশান্ত কিশোর, সব সম্পর্ক ছিন্ন করলেন মুখ্যমন্ত্রী! জাতীয় রাজ্য January 29, 2020 বেশ কিছুদিন ধরেই জল্পনা চলছিল। অবশেষে দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হল নির্বাচনী রননীতিকার প্রশান্ত কিশোরের। সূত্রের খবর, বুধবার তাকে জেডিইউ থেকে বহিস্কার করেন দলের সভাপতি তথা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। কিন্তু কেন এমনটা হল? প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সংশোধনী নাগরিকত্ব আইন নিয়ে জেডিইউ প্রথমে আড়াআড়িভাবে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। যেখানে নীতীশ কুমার এবং তার দল এর পক্ষে থাকলেও বিরোধীতা করতে দেখা যায় প্রশান্ত কিশোরকে। আর এরপরই রিতীমত সেই নির্বাচনী রননীতিকারের বিরোধীতা করে নীতীশ কুমার বলেন, “উনি থাকলে থাকুন, না থাকলেও ঠিক আছে। উনি নানা দলের ভোটকুশলী হিসেবে কাজ করছেন। কিন্তু দলে থাকতে গেলে গঠনতন্ত্র মেনে চলতে হবে।” বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তৃনমূল বিজেপি বিরোধী দল। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - কিন্তু জেডিইউ বিজেপির শরিক। তাই জেডিইউয়ের নেতৃত্ব হয়ে কেন বিজেপি বিরোধী দলের নেতৃত্ব হিসেবে কাজ করছেন প্রশান্ত কিশোর, তা নিয়েই আপত্তি জানিয়েছিলেন নীতীশ কুমার। কিন্তু এবার দলের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হতে হতে জেডিইউয়ের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কিশোরকে দল থেকে বহিস্কার করলেন জেডিইউ সুপ্রিমো। এদিকে এদিন দল থেকে বহিস্কৃত হওয়ার পর নীতীশ কুমারকে ধন্যবাদ জানান প্রশান্ত কিশোর। তিনি বলেন, “ধন্যবাদ নীতীশ কুমার। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদ ধরে রাখার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই। আপনার মঙ্গল কামনা করি।” কিন্তু দল থেকে বহিস্কার হওয়ার পরেও কেন দলের সুপ্রিমোকে ধন্যবাদ জানালেন প্রশান্ত কিশোর! তাহলে কি এটা তার তাচ্ছিল্য? নাকি অন্য কোনো কারণ রয়েছে? সব মিলিয়ে এবার প্রশান্ত কিশোর জেডিইউ থেকে বহিস্কার হওয়ার তার পরবর্তী পদক্ষেপ কি হয়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের। আপনার মতামত জানান -