এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > প্রশাসনকে আবারও একহাত নিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর, বিতর্ক তুঙ্গে

প্রশাসনকে আবারও একহাত নিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর, বিতর্ক তুঙ্গে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে প্রথম থেকেই সরব রাজ্যের গেরুয়া শিবির। দফায় দফায় রাজ্য বিজেপি নেতাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বিজেপির নেতারাও একই অভিযোগ জানিয়েছেন রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে। বাদ যাননি রাজ্যপাল জগদীপ ধনকরও। রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় অভিযোগ জানিয়েছেন রাজ্যপাল। এমনকি তিনি একসময় নন্দীগ্রাম ও শীতলকুচিতেও যান রাজনৈতিক হিংসার প্রমাণ দেখতে। যদিও সেই নিয়ে বিতর্কও কিছু কম হয়নি। আর এই রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে আবারও আজ রাজ্যপাল সরব হলেন।

আর এবার রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে রাজভবনের সামনে থেকে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে নিয়ে রাজ্যপাল বার্তা দিলেন। ইতিমধ্যেই এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক হইচই। আজকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপি বিধায়কদের অধিকাংশ রাজভবনে গিয়েছিলেন নালিশ জানাতে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতি ও করোনা টিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে। এই বৈঠকের শেষে রাজ ভবনের সামনে সাংবাদিক বৈঠক করেন রাজ্যপাল। এবং সেখানেই দেখা যায় রাজ্যপালের পাশে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী উপস্থিত রয়েছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তাঁকে সাথে নিয়েই রাজ্যপাল আবারও সরব হয়েছেন প্রশাসনের বিরুদ্ধে। প্রশাসনিক আধিকারিকদের একহাত নিয়েছেন এদিন তিনি। পাশাপাশি রাজ্যপাল প্রশ্ন তোলেন, রাজনৈতিক হিংসা পরিদর্শন করতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বা কোনো আধিকারিকরা কি এখনো পর্যন্ত কোন এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছেন? রাজ্যপাল এদিন রাজ্যের প্রথম নাগরিক হিসাবে সকলের কাছে আবেদন করেন এ রাজ্যে হিংসা বন্ধ করার জন্য। তীব্র কটাক্ষ করে তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন, রাজ্যের গণতন্ত্র নিঃশ্বাস নিতে পারছেনা।

এই নিয়ে তিনি যে চোখের জল ফেলেন তাও জানান সাংবাদিক বৈঠকে। একইসাথে কোচবিহার ও নন্দীগ্রামের ঘটনাকে তীব্র দুঃখজনক বলে ব্যাখ্যা করেছেন  রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। অন্যদিকে তৃণমূলের একাংশের অভিযোগ, রাজ্যের রাজ্যপালের কাছে সবাই সমান। সেখানে তিনি রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে পাশে নিয়ে যেভাবে সাংবাদিক বৈঠক করলেন, তাতে তাঁর ভূমিকা নিয়ে যথেষ্ট প্রশ্ন থাকছে। খুব স্বাভাবিকভাবেই আজকে রাজ্যপালের ডাকা সাংবাদিক বৈঠক নিয়ে নতুন করে রাজ্য রাজনীতিতে রাজ্য প্রশাসন বনাম রাজ্যপালের বিরোধিতা নিয়ে চাপানউতোর বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!