তৃণমূল কার্যালয়ে ভাঙচুর হতেই তল্লাশির নামে হেনস্থা রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্তের পরিবারকে মেদিনীপুর রাজ্য July 20, 2019 উত্তাল শুভেন্দু গড় – লোকসভা নির্বাচন থেকেই ইঙ্গিত মিলছিল গোটা রাজ্যের সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই দুই মেদিনীপুরেও নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির বেশ বড়সড় বৃদ্ধি করছে বিজেপি। ফলে রাজনৈতিক হানাহানি লেগেই আছে। আজ ভোরেও মেদিনীপুরের হাতিহলকা গ্রামে শুরু হয় রাজনৈতিক অশান্তি। উত্তেজিত জনতা আগুন লাগিয়ে দেয় তৃণমূলের কার্যালয়ে। যদিও তৃণমূলের তরফে অভিযোগের আঙ্গুল উঠেছে বিজেপির দিকেই। হাতিহলকা গ্রামের পাশাপাশি আশেপাশের এলাকাতেও তৃণমূল কার্যালয় ভাংচুর চালিয়েছে বিজেপি বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রায় সবকটি তৃণমূল কার্যালয়েই ভাঙচুরের পর আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে সকাল থেকেই বিশাল পুলিশ বাহিনী ও ব়্যাফ দিয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে পুরো এলাকা। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - স্থানীয় সূত্রের খবর, সকাল থেকেই এলাকার বিভিন্ন মানুষের বাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। তবে তল্লাশি চালানোর নামে কার্যত স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়ি লন্ডভন্ড করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এমনকি এই তল্লাশির নামে ‘লন্ডভন্ড’ করে দেওয়া হয় মেদিনীপুরের বাসিন্দা রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত ইয়াসিন পাঠানের বাড়িও। এমনই নাকি বাড়াবাড়ি পর্যায়ের ছিল সেই তল্লাশি যে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান ইয়াসিন পাঠানের বাড়ির সদস্যরা। ঘটনার সময় অবশ্য বাড়িতে ছিলেন না ইয়াসিন পাঠান নিজে। তবে তাঁর বাড়িতে তল্লাশির নামে এই তান্ডব মেনে নিতে পারেননি তিনি, সমগ্র ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন রাজ্যের বাইরে থেকেই। আর এতেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে রীতিমত প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। স্থানীয় সূত্রের প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, তল্লাশির বেশ কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হলে বাড়ি ফিরে এসেছেন ইয়াসিন পাঠানের পরিবারের সদস্যরা। তবে সামগ্রিক ঘটনায় ক্ষোভ বেড়েছে স্থানীয় অধিবাসীদের। আপনার মতামত জানান -