এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > প্রবল গোষ্ঠীকোন্দল তৃণমূলে, যুব তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার অনুগামী সহ হেভিওয়েট

প্রবল গোষ্ঠীকোন্দল তৃণমূলে, যুব তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার অনুগামী সহ হেভিওয়েট


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত শনিবার রাতে ক্যানিংয়ের নিকারীঘাটা অঞ্চলে একেবারে বাড়ির সামনে গুলি চালানো হয় যুব তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি মহরম শেখের উপরে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। রবিবার ভোর বেলায় তার মৃত্যু ঘটে। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল, দলের লোকেরাই তাকে এভাবে খুন করেছে। এরপর এই ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ।

এখনো পর্যন্ত তিন জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে একজন হলেন নিকারীঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল উপপ্রধান পাঁচু সাঁপুই। তার অনুগামী দুজন তৃণমূল কর্মীকেও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। জানা যাচ্ছে এরা সকলেই নিকারীঘাটা তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি রফিক শেখের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। মৃত নেতার পরিবারের পক্ষ থেকে রফিক শেখ ও তাঁর দশজন অনুগামী বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে, এখনো পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়নি মূল অভিযুক্ত রফিক শেখকে।
অভিযোগ, তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। যুব তৃণমূল নেতা মহরম শেখ ক্যানিং পশ্চিমের তৃণমূল বিধায়ক পরেশরাম দাসের অনুগামী বলে পরিচিত। অন্যদিকে রফিক শেখ ব্লক সভাপতি শৈবাল লাহিড়ীর অনুগামী।

এই ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ইতিপূর্বে জানিয়েছেন, সেখানে বিরোধী কেউ নেই। তৃণমূলে নিজেদের মধ্যেই গুলি চলে। এটা নতুন কিছু নয়। কাটমানি কম-বেশি হলেই গুলিতে ফয়সালা করা হয়। পুলিশ, প্রশাসন তৃণমূল দল কেউ কিছু আইন মানে না। সারা রাজ্য জুড়ে হিংসা ছড়াচ্ছে তৃণমূল।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!