এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীদের বৈঠকে রাজ্যের বকেয়া নিয়ে ফের সরব মমতা

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীদের বৈঠকে রাজ্যের বকেয়া নিয়ে ফের সরব মমতা


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  আজ করোনা ভ্যাকসিনের বিষয় নিয়ে আটটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। করোনা ভ্যাকসিন দেশের কাছে এলে, তা কিভাবে বন্টন করা হবে? কারা এর অগ্রাধিকার পাবেন? এই সমস্ত বিষয় নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বকেয়া অর্থের দাবিতে পুনরায় সরব হলেন।

আজ বাঁকুড়া থেকেই এই ভার্চুয়াল বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজকের এই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন যে, করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্যের মোট খরচ হয়েছে প্রায় ৪০০০ কোটি টাকা। কিন্তু কেন্দ্রের তরফ থেকে এই খাতে রাজ্যের কাছে এসেছে মাত্র ১৯৩ কোটি টাকা। তিনি জানান যে, জিএসটি বাবদ কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের ৮৫০০ কোটি টাকা পাওনা আছে। এই বকেয়া অর্থ মিটিয়ে দেওয়ার দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী।

প্রসঙ্গত করোনার ভ্যাকসিন তৈরি ও করোনার ভ্যাকসিন বন্টন নিয়ে দেশের বিভিন্ন বিরোধী রাজনৈতিক নেতারা কেন্দ্রের কাছে কেন্দ্রের পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন। তবে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তেমন কিছু জানানো হয়নি।কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফ থেকে বলা হয়েছিল যে, এই বিষয়টি তথ্যের অধিকার আইনের আওতাভুক্ত নয়। তবে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন জানিয়েছেন যে, সমস্ত যদি ঠিক মত চলে, তবে আগামী ২০২১ সালের এপ্রিল মাসের মধ্যে করোনা ভাইরাসের টিকা দেশের কাছে চলে আসবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কেন্দ্র অনুমান করেছে যে, আগামী জুন জুলাই মাসের মধ্যে অন্তত ২৫ কোটি ভারতবাসীকে করোনার টিকা দেওয়া সম্ভব হবে। তবে কোন কোন রাজ্য কিভাবে করোনার ভ্যাকসিনের বন্টন করবে? কিভাবে এই টিকাকরণের প্রক্রিয়া চলবে? এই সমস্ত কিছু নিয়ে আজ একাধিক মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গকে খারাপ করোনা পরিস্থিতির তালিকায় রাখা হয়েছে। যদিও রাজ্য তা মানতে রাজি নয়। রাজ্য সরকারের বক্তব্য, রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির ক্রমশ উন্নতি ঘটছে। করোনা সংক্রমণ ও করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার রাজ্যে অনেকটা কমেছে।

এদিকে করোনার ভ্যাকসিন বিষয়ে গতকাল সোমবার মুখ্যমন্ত্রী বাঁকুড়ার সভা থেকে কটাক্ষ করেছিলেন কেন্দ্রকে। তিনি বলেছিলেন, ” ইঞ্জেকশন আসতে সময় লাগবে আট মাস। ইঞ্জেকশন আমরাও দিতে পারি। শুধু কেন্দ্রকে বলো কার থেকে নিতে হবে? ” গতকাল মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছিলেন যে, বিভিন্ন দেশ ও রাজ্যের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের সীমানা রয়েছে। বহু মানুষ তাদের চিকিৎসা করাতে পশ্চিমবঙ্গে আসেন। কিন্তু এরপরেও রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আছে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন যে, উৎসব মিটে গেছে, লোকাল ট্রেন চলাচল করতে শুরু করেছে। কিন্তু এরপরও রাজ্যে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার দুটোই যথেষ্ট কম রয়েছে।

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!