এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > পুরনির্বাচনে তৃণমূলের নজিরবিহীন জয়ে তীব্র কটাক্ষ বিজেপি হেভিওয়েটের

পুরনির্বাচনে তৃণমূলের নজিরবিহীন জয়ে তীব্র কটাক্ষ বিজেপি হেভিওয়েটের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – একুশের বিধানসভা নির্বাচন, উপনির্বাচন, আর এবার পুরনির্বাচন- সবেতেই পিছিয়ে রইল গেরুয়া শিবির। বরং হারের ব্যবধান বাড়ল। প্রত্যাশামতোই বাংলায় আরেকবার সবুজ ঝড়ের দাপট। একের পর এক ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থীর জয় সাড়া ফেলে দিয়েছে। কলকাতায় একের পর এক ওয়ার্ড তৃণমূল প্রার্থীর জয় কার্যত রাজনৈতিক ময়দানে তৃণমূলের শক্তি যে আরো বাড়িয়ে তুলল, সে ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই রাজনৈতিক মহলের।

অন্যদিকে একুশের বিধানসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় হয় বিজেপি। কিন্তু পুরনির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে দেখা যাচ্ছে বিজেপিকে কিন্তু মানুষ দূরে সরিয়ে দিয়েছে। বরং যে বামেরা বিধানসভা নির্বাচনে কার্যত শূন্য হয়ে গিয়েছিল, তাঁরাই আবার পুরনির্বাচনের হাত ধরে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। অন্যদিকে পুর নির্বাচনের ফলাফল দেখে বিরোধীদের অনেকের কণ্ঠেই উঠে এসেছে তীব্র কটাক্ষ। যেমন- বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য এদিন তীব্র কটাক্ষসহ বলেন, যেভাবে পুরনির্বাচন হয়েছে কলকাতায় তাতে 144 টি আসনে তৃণমূলের জেতা কোন আশ্চর্যের বিষয় ছিলনা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এই ফলাফল অত্যন্ত স্বাভাবিক। অন্যদিকে শমীক ভট্টাচার্য আরও একবার পুর নির্বাচন ঘিরে একাধিক অভিযোগ সামনে এনেছেন। এবং খুব স্বাভাবিকভাবেই তাঁর অভিযোগের আঙুল তৃণমূলের দিকে। তবে পুরনির্বাচনে গেরুয়া শিবিরের মিনা দেবী পুরোহিত এবং সজল ঘোষ মুখ রেখেছেন। ছয় বারের কাউন্সিলর হিসেবে জয় পেয়ে খুশি মীনা দেবী পুরোহিত। তিনি অভিযোগ করেন, নিরপেক্ষ ভোট হলে বিজেপি আরো অনেক বেশি আসন পেত।

উল্লেখযোগ্যভাবে 50 নম্বর ওয়ার্ডে জয় পেয়েছেন বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ। গণনার শুরু থেকেই তিনি এগিয়ে ছিলেন এবং শেষ বেলায় কার্যত তৃণমূলের হাত থেকে কেড়ে নিলেন এই ওয়ার্ড। তবে জয় পেলেও সেই জয় কতটা গেরুয়া শিবিরকে রাজনৈতিক ময়দানে শক্ত জমি দেবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ থাকছে রাজনৈতিক মহলের অনেকেরই। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে কানাঘুষো। দেখা যাচ্ছে, বিজেপি কিন্তু ধীরে ধীরে পিছিয়ে পড়ছে বাংলায়। বরং তাঁদের জায়গা অধিগ্রহণ করছে অন্য বিরোধীরা।

আপনার মতামত জানান -

ট্যাগড
Top
error: Content is protected !!