অনেকেই তাঁকে অভিহিত করেন “যুবরাজ” বলে। কিন্তু খাতায় কলমে সেই যুবরাজ আর কতদিনই বা যুব থাকবেন! হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন। তিনি কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি রাহুল গান্ধী। কবে শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হবেন তিনি! এই প্রশ্নই এখন ঘোরাফেরা করছে কংগ্রেসের অন্দরমহলে। জানা গেছে, টিডিপির সাংসদ জে সি দিবাকার রেড্ডি একবার সোনিয়া গান্ধীর কাছে রাহুলের সাথে বিয়ের ব্যাপারে কোনো ভালো ব্রাহ্মন পরিবারের মেয়ের পরামর্শ দিলে তাতে রাজি হননি সোনিয়া। সূত্রের খবর, এই বিয়ের পেছনেও লুকিয়ে ছিল এক রাজনীতি।

প্রিয় বন্ধু বাংলার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ – Priyo Bandhu Bengali

—————————————————————————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

উত্তরপ্রদেশে তখন জাতপাতের রাজনীতির জেরে পিছিয়ে পড়া কংগ্রেসকে উত্তরপ্রদেশের ব্রাহ্মন সম্প্রদায়কে তুষ্ট করে তাঁদেরই এক মেয়ের সাথে রাহুলের বিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব সোনিয়া গান্ধীকে দেন টিডিপির এই সাংসদ। এ প্রসঙ্গে টিডিপি সাংসদ জে সি দিবাকর বলেন, “উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের ভালো ফলের জন্য ব্রাহ্মন সম্প্রদায়ের এক মেয়ের সাথে রাহুলের বিয়ের প্রস্তাব সোনিয়া গান্ধীকে দিলেও তিনি তা ফিরিয়ে দেন।” জানা যায়, চলতি বছরের কর্নাটকের নির্বাচনের আগে রায়বেরলির এক বিধায়ক অদিতি সিং রাহুল গান্ধীকে বিয়ের প্রস্তাব প্রস্তাব দিলেও পরে এই বিধায়ক জানান, “রাহুল তাঁর ভাইয়ের মত।নির্বাচনের আগে এগুলো সবই গুজব।” তবে এগুলো গুজব হলেও সত্যিই কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি রাহুল গান্ধীর শুভ পরিনয় ঠিক কবে হবে? সে ব্যাপারে আগ্রহী প্রত্যেকেই।