এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > রাজীবের প্রত্যাবর্তনেই উজ্জীবিত তৃণমূল, বিজেপিকে একের পর এক হুঁশিয়ারি অভিষেকের

রাজীবের প্রত্যাবর্তনেই উজ্জীবিত তৃণমূল, বিজেপিকে একের পর এক হুঁশিয়ারি অভিষেকের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – কয়েক মাস পর আজ রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় প্রত্যাবর্তন করেছেন তৃণমূলে। জানা যাচ্ছে, তাঁর হাত ধরে আরো বেশ কিছু নেতাকর্মীর প্রত্যাবর্তন চলবে। রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলে যোগ দিলেই যথেষ্ট উজ্জীবিত রাজ্যের শাসক দল। আজ ত্রিপুরার মাটিতে দাঁড়িয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে একেরপর এক হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় কেন তৃণমূলে ফিরেছেন? তা তিনি বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন। ২০১৬ সাল থেকে তাঁরা এখানে এসেছেন, সেসময় সিপিএম সরকার ক্ষমতায় ছিল। ২০১৮ সালে বিজেপিকে আনা আর খাল কেটে কুমির আনা এক। ৫ বছর ধরে একই জায়গায় সভা করছেন তাঁরা, সে সময় তাঁদের এত বাধার মুখে পড়তে হয়নি। এত হাইকোর্টের নির্দেশেও তাদেরকে পড়তে হয়নি। সেদিন ৫ হাজার লোক ছিল, কিন্তু আজ ২০ লক্ষ মানুষ এই সভায়। রবিবার ছুটির দিনে বিপ্লববাবুর ছুটি হয়ে গেছে।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, ছলে-বলে-কৌশলে তাঁকে আটকানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি প্রশ্ন করেছেন, তাকে এত ভয় কিসের? দুয়ারে গুন্ডা, সঙ্গে প্রশাসন, ইডি, সিবিআই সমস্ত কিছু রাখা হয়েছে তাঁকে আটকে দেবার জন্য। ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে তিনি আসবেন বলে। করোনা পরীক্ষার নির্দেশ দিয়ে আটকে দেয়া হয়েছে। ত্রিপুরার মানুষকেই এর জন্য খেসারত দিতে হচ্ছে। তিনি দাবি করেছেন, ত্রিপুরাতে সকলেই তৃণমূল হয়ে গেছে। এখন শুধুমাত্র ভোটের অপেক্ষা। পুরসভার ভোট গায়ের জোরে করানো হবে। গণতন্ত্রকে ধর্ষণ করে যাচ্ছে বিজেপি। ত্রিপুরাতে বিজেপির বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ করেছেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানলেন, কোর্ট থেকে শুরু হয়েছে ভোটে তা শেষ হবে। বিজেপি ভাইরাসকে আটকাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন সেই ভ্যাকসিন। এদের প্রথম ডোজ হলো ২৫ সে নভেম্বর, দ্বিতীয় ডোজ হলো বিধানসভা নির্বাচন। তিনি খুঁটিপুজো করলেন, ২০২৩ সালে বিসর্জন হবে। যা করবার তা করে নিক বিজেপি। ত্রিপুরাতে দুয়ারে গুন্ডা নয়, দুয়ারে সরকার হবে। বাংলার কন্যাশ্রী সহ নানা উন্নয়ন প্রকল্প ত্রিপুরার করা হবে। ক্ষমতায় এসে তিন মাসের মধ্যেই সব করা হবে। গোয়াতেও সরকার গঠন করবে তৃণমূল।

তিনি দাবি করেছেন, এই এলাকার মানুষ যদি নিজের ভোটাধিকার সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারে, তবে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়েও বিজেপিকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। আবার ত্রিপুরার পুলিশ প্রশাসনের উদ্দেশ্যে তিনি জানালেন, পুলিশ প্রশাসনকে তিনি দোষ দিতে চান না। কারণ তারা চাপে থাকেন। বিজেপির সাথে তাদের পার্থক্য শুধু এটুকুই, তাঁরা প্রশাসনকে বলবেন, কাঁধে অশোক স্তম্ভ আছে, পদ্মফুল নয়।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!