রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ‘প্রভাবিত করায়’ এবার নাম জড়িয়ে গেল কল্যাণ ব্যানার্জির বিশেষ খবর রাজ্য April 11, 2018 রাজ্য নির্বাচন কমিশন মনোনয়নের সময়সীমা বাড়িয়েও মঙ্গলবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে ১২ ঘন্টার মধ্যে পিছিয়ে দেয়।কেন এমন হল? বামেরা আঙুল তুলেছে তৃণমূলদের দিকে।বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী জানান যে ঘাসশিবিরের চারজন মন্ত্রী নাকি মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনারের বাড়িতে গিয়ে চাপ সৃষ্টি করেন নির্দেশ তুলে নেওয়ার।তাতেই এরকম পরিস্থিতি।রাজ্যসরকারের তরফের বিশেষ সচিব ও সহ সভাপতি কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় যে চিঠি পাঠিয়েছিলেন তাতে বলা হয়েছিল, মনোনয়নের সময়সীমা যদি বাড়াতে হত তাহলে আইন অনুযায়ী ভোটের আসল বিজ্ঞপ্তির উপরেই তা করতে হত। মনোনয়নের সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর সময়সীমা বাড়ানোর যুক্তিই ভিত্তিহীন। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে মনোনয়নের সময়সীমা বাড়ানোর যে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়ে হয়েছিলো তার সময় ছিলো দুপুর ৩ টি অর্থাৎ মনোনয়নের সময়সীমা পেরোনোর পর।তাই এটা জারি করা যুক্তিহীন।আর এই কারণে বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছেন যে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচন কমোশনকে প্রভাবিত করেছেন। অন্যদিকে সুপ্রিমকোর্ট এর পক্ষ থেকে জানা যায় যদি কোন পার্টির অপর পার্টির প্রতি অভিযোগ থেকে থাকে তাহলে সেটা করতে হবে আইনের পথে হেঁটে।বেআইনে গেলে সেটা মানা সম্ভব হবে না।এইসব আইনি জটিলতায় খারিজ করেছে উল্লিখিত বিজ্ঞপ্তি।কিন্তু সেক্ষেত্রেও প্রশ্ন থেকেই যায় তাহলে সেদিকটা আগের থেকে কেন খেয়াল রাখেনি কমিশন? কেন তৃণমূল নেতারা নির্বাচন কমিশনারের বাড়ি যাওয়ার পরই কেন বিষয়টা তাদের নজরে আসে?তাহলে কি শাসকদলের চাপের মুখে দাঁড়িয়ে নির্বাচন কমিশন? এইসব একগুচ্ছ আশঙ্কাজনক প্রশ্নের মুখে রাজ্যের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন। আপনার মতামত জানান -