নবান্নের সবুজ সঙ্কেত! শীঘ্রই রাজ্য সরকারি পদে বড়সড় নিয়োগ হতে চলেছে, জেনে নিন বিস্তারিতভাবে অন্যান্য কলকাতা চাকরি জব ওপেনিং রাজ্য December 1, 2020 আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে। আপনার মতামত জানান - প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সময়টা ছিল ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাস। পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য দপ্তরের চাকরির পরীক্ষার জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে তার লিখিত পরীক্ষা হয়। চলতি বছরের লকডাউনের সময় এর লিখিত পরীক্ষায় সফল প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছিল পিএসসি। সম্প্রতি জানা গেছে, খাদ্য দপ্তর সেক্ষেত্রে নবান্ন থেকে ৭০০ জন সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগের অনুমোদন পেয়েছে। নবান্ন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সেই অনুমোদন আসায়, খাদ্য দপ্তর এবার নিয়োগের জন্য পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবে বলেও জানান হয়েছে। সেক্ষেত্রে ১লা ডিসেম্বর থেকে সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগে লিখিত পরীক্ষায় সফল প্রার্থীদের ইন্টারভিউ শুরু হচ্ছে বলে জানান হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সাব-ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগ রাজ্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের বা পিএসসির লিখিত ও ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে হয়ে থাকে। আর সেক্ষেত্রে খাদ্য দপ্তর থেকে নিয়োগের প্রস্তাব গেলে পিএসসির তরফে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে মাল্টিপল চয়েসের লিখিত পরীক্ষায় ১০০ নম্বর এবং ইন্টারভিউতে ২০ নম্বর থাকে। এই বিষয়ে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানিয়েছেন, সাব-ইন্সপেক্টার পদে দ্রুত নিয়োগ হবে। আগামী ১৫ই ডিসেম্বর পর্যন্ত পিএসসি এই ইন্টারভিউ নেবে বলেও জানান হয়েছে। আর সেক্ষেত্রে সামনের বছরের জানুয়ারি মাসের গোড়াতেই সফল চাকরি প্রাপকদের তালিকা চূড়ান্ত হয়ে যাবে বলেও খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকরা আশা করছেন বলেই দাবি করা হয়েছে। আর এরপর নতুন চাকরি প্রার্থীদের দ্রুত কাজে যোগদান কেবল সময়ের অপেক্ষা বলেই জানা গেছে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - জানা গেছে, খাদ্য দপ্তর ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে প্রায় ৯৫০ জনকে সাব-ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগ করবে। অন্যদিকে, লিখিত পরীক্ষায় প্রায় তিন হাজার জন চাকরি প্রার্থী সফল হয়েছেন। তবে সেক্ষেত্রে শুধু লিখিত পরীক্ষা নয়, লিখিত ও ইন্টারভিউতে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতেই সফল চাকরি প্রাপকদের চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করা হবে। তথ্য সূত্রে জানা গেছে, খাদ্য দপ্তরের মোট অনুমোদিত পদের সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। কিন্তু এখন এই পদে তার এক-তৃতীয়াংশেরও কম কর্মী আছে। এরআগে প্রায় ৫০০ সাব-ইন্সপেক্টার নিয়োগ করা হয়েছিল পাঁচ বছর আগে। তাঁরাই মূলত এখন ওই পদে কাজ করছেন বলে জানা গেছে। জানা গেছে, এর আগে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের অনেকেই ইন্সপেক্টরে পদে উন্নীত হয়েছেন। তাই সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগ এখনই প্রয়োজন বলেই মনে করছেন খাদ্য দপ্তর। এখন যাঁদের ইন্টারভিউ শুরু হবে তাঁদের সঙ্গে পরবর্তী পর্যায়েরও নিয়োগের ক্ষেত্রে খাদ্য দপ্তর তাড়াতাড়ি করতে চাইছে বলেই জানা গেছে। জানা গেছে, সেক্ষেত্রে এই কাজ হয়ে যাওয়ার পট পরবর্তী পর্যায়ের নিয়োগের ব্যাপারে খাদ্য দপ্তর প্রস্তাব পাঠানোর পর পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে পিএসসি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, খাদ্য দপ্তরের বিভিন্ন কাজকর্মের ক্ষেত্রে সাব-ইন্সপেক্টরদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়। সেখানে রেশন ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের কাজকর্মে নজরদারি, রেশন কার্ড তৈরির প্রক্রিয়া, চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা, রাইস মিলে নজরদারি, সবকিছুতেই এদের ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় বলে জানা গেছে। একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – # মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল – # উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল – # জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল – # কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল – আপনার মতামত জানান - আপনার মতামত জানান -