রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রী করোনা আক্রান্ত হতেই সংস্পর্শে আসা কর্মীদের উড়ল ঘুম! তড়িঘড়ি পরীক্ষা তৃণমূল বর্ধমান রাজ্য August 17, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যজুড়ে করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘদিন ধরেই অবনতির দিকে। রেকর্ড হারে বেড়ে চলেছে মৃত এবং আক্রান্তের সংখ্যা। রাজ্যের পরিস্থিতি এই মুহূর্তে যে চূড়ান্ত ভয়ঙ্কর তা একবাক্যে মেনে নিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আতংক জাগিয়ে রাজ্যে একের পর এক রাজনৈতিক নেতারা এবার করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন বলে জানা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট নেতার করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুও হয়েছে বলে আমরা জেনেছি। বেশ কিছুদিন আগেই খবর পাওয়া গেছে, রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ইতিমধ্যে মন্ত্রীকে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে সেখানে তিনি ইতিমধ্যে স্থিতিশীল অবস্থায় এসে পৌঁছেছেন বলে খবর। অন্যদিকে মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের দেহরক্ষীসহ 11 জনের লাশের নমুনা সংগ্রহ করা হলো এদিন। জানা গিয়েছে, মন্ত্রী করোনা আক্রান্ত হতেই সংস্পর্শে আসা এগারোজনই হয়ে পড়েন চূড়ান্ত আতংকিত। সূত্রের খবর, শুক্রবার পূর্বস্থলী 2 ব্লক হাসপাতালে মন্ত্রীর সান্নিধ্যে আসা 11 জনের সোয়াব টেস্ট হয়েছে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - জানা গিয়েছে, এই এগারো জনই হেমাতপুর দলীয় কার্যালয়ে থাকতেন। তবে এই 11 জনের সোয়াব টেস্ট এর পাশাপাশি এদিন র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টও করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে রিপোর্ট অবশ্য নেগেটিভ এসেছে বলে খবর। তবে মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের কর্মী হিসেবে পরিচিত তপন ধারা, নদের চাঁদ দাস প্রমুখরা বলেন, শুধুমাত্র মনের শান্তির জন্যই তাঁরা সোয়াব টেস্ট করতে এসেছেন। অন্যদিকে রাজ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দাবি, এই মুহূর্তে রাজ্যে সুস্থতার সংখ্যা অনেক বেশি। অন্যদিকে করোনার বাড়বাড়ন্তকে ঠেকাতে সম্প্রতি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যে আবার ফিরিয়ে এনেছেন লকডাউন। কিন্তু তা সাপ্তাহিক ভাবে পালিত হচ্ছে রাজ্যে। যদিও এই নিয়ে বিতর্কও কম হচ্ছে না। আপাতত লক্ষ্য, দ্রুতগতিতে রাজ্যে করোনার সুস্থতার হার বাড়ানো। আর সেদিকেই এখন লক্ষ্য প্রশাসনের। তবে সাপ্তাহিক লকডাউনে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে দাবী করা হচ্ছে রাজ্য প্রশাসনের তরফ থেকে। আপনার মতামত জানান -