এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > নদীয়া-২৪ পরগনা > রাখি-উৎসব পালন করে মুকুল-গড়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতা, অভিযোগের তীর তৃণমূলের দিকে

রাখি-উৎসব পালন করে মুকুল-গড়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতা, অভিযোগের তীর তৃণমূলের দিকে


রবিবার রাখী পূর্ণিমার দিনে উত্তপ্ত হলো উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বীজপুর। এদিন সকালে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে রাখী বন্ধন উৎসবের আয়োজন করা হয়। আর সেই অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্যেই উদ্যোক্তা বিজেপি নেতাকে হেনস্থার শিকার হতে হয়। প্রসঙ্গত এদিন সকালে  জেলার হালিশহর এলাকায় নৈহাটি গ্রামীণ এলাকার বিজেপি নেতা নিতাই আচার্য এর উদ্যোগে একটি রাখী বন্ধন উৎসবের আয়োজন করা হয়। সেই কারণেই এদিন সকাল ১১ টা নাগাদ তাঁর ওপরে দুষ্কৃতিরা অপ্রত্যাশিত আক্রমন চালায় বলে দলের স্থানীয় কর্মীরা মনে করছেন।

যদিও এলাকার স্থানীয় কর্মীদের দাবি এই আক্রমনে পিছনে তৃণমূল কংগ্রেস দলের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। শুধু তাই নয় জানা যাচ্ছে এদিন তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে নিতাই আচার্যকে ব্যাপক শারীরিক নিগ্রহ করা হয়। এদিনের রাখী বন্ধন উৎসবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিজেপির সভাপতি অহিন্দ্রনাথ বসু। অবশ্য নিতাই বাবুর ওপরেয়াক্রমনের সময় তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেননা।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

তথাপি এই ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বললেন, “হালিশহর স্টেশন পর্যন্ত আমি ছিলাম। এরপরে ওরা বাজারের দিকে যায়। আমি তখন জগদ্দলের উদ্দেশ্যে রওনা দিই।”তাঁর অনুপস্থিতির সময়েই এই হিংসাত্মক ঘটেছে বলেও এদিন তিনি দাবি করলেন। তবে এদিনের ঘটনায় দলীয় নেতাদের হেনস্থার কথা উল্লেখ করে তিনি বললেন,”নিতাই আচার্য ছাড়াও বিষ্ণু এবং অলোক নামের আমাদের দুই যুবনেতাকে তুলে নিয়ে যায় তৃণমূলের দুষ্কৃতিরা। বিষ্ণু আর অলোককে ছেড়ে দিলেও নিতাইকে প্রচন্ড মারধোর করে। নাক-মুখ ফাটিয়ে দিয়েছিল।” তবে এই ঘটনার নেপথ্যে  স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান কালা জেটিয়া রয়েছেন দাবি করে অহিন্দ্রনাথ বাবু বললেন, “কালার লোকজনেরাই নিতাই, বিষ্ণু আর অলোককে তুলে নিয়ে গিয়েছিল।”

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!