এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > উত্তরবঙ্গ > “রেল ও বিমানবন্দরে বাধা দিলে পর্যটন কীভাবে বৃদ্ধি পাবে? ২ মে-র পরে ডবল ইঞ্জিন সরকার সব বাধা সরিয়ে দেবে।” – জানালেন প্রধানমন্ত্রী

“রেল ও বিমানবন্দরে বাধা দিলে পর্যটন কীভাবে বৃদ্ধি পাবে? ২ মে-র পরে ডবল ইঞ্জিন সরকার সব বাধা সরিয়ে দেবে।” – জানালেন প্রধানমন্ত্রী


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –কোচবিহারে জনসভায় যোগ দান করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই জনসভা থেকে তিনি জানালেন যে, মদন মোহন ঠাকুর, ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা, মহারাজা নরনারায়ন অনেকের অবদানে এই ভূমি সমৃদ্ধ। মানুষের আশীর্বাদ তাঁর সঙ্গে রয়েছে। তিনি জানালেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বলতেন যে, ভারতের যশ, ভারতের আধ্যাত্বিক মানবতা, মানবতার সেবা, ভারতীয় জনগণের সর্বোচ্চ শক্তির ব্যাপ্তি নিয়েই এগিয়ে চলতে হবে। আজ সেটাই দেশকে আত্মনির্ভর করে তুলছে।

জনগণের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী জানালেন, ঠাকুর পঞ্চানন বর্মার মিউজিয়ামের স্থিতি সকলেই জানেন। রেল, বিমানবন্দরে যদি বাধা দেয়া হয়, তবে পর্যটন কিভাবে বাড়বে? প্রশ্ন করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী জানান, আগামী ২ রা মে ডবল ইঞ্জিন সরকার সমস্ত বাধা সরিয়ে দেবে। স্থানীয় গৌরবের প্রচারে একাধিক সংকল্প রয়েছে বিজেপির। চালু করা হবে জাতীয় শিক্ষানীতি। স্থানীয় ভাষায় পড়াশোনা করার সুযোগ দেয়া হবে যুবকদের। নারায়ণী সেনার ব্যাটেলিয়ান নিয়ে তৃণমূল যে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে, তার দূর হয়ে যাবে। তোষণ, ভেদাভেদের পরিবর্তে সবকা সাথ, সবকা বিকাশ হবে।

প্রধানমন্ত্রী জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী বারবার হুমকি দিচ্ছেন। তিনি হুমকি দিচ্ছেন যে, তাঁকে না জানালে সমস্ত সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী জানালেন, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা কখনোই সফল হবে না। কোনকিছুই বন্ধ হবে না। জনগণের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী জানালেন যে, তাঁরা লিখে নিন যে, কোন কিছুই বন্ধ হবে না। বিজেপি সরকার সকলের জন্য সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা, খাদ্য, মা-বোনদের, কৃষকদের আর্থিক সুবিধা দেবে। টাকার পরিমাণ বাড়বে, কাটমানি থাকবে না। থাকবে না তোলাবাজি, সিন্ডিকেট, দুর্নীতি, রাজনৈতিক বঞ্চনা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রধানমন্ত্রী জানালেন, সমস্ত কৃষকেরা বাড়িতে গিয়ে বলুন যে, ২ রা মের পর বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসবে। মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধিকে অনুমোদন দেয়া হবে। সমস্ত কৃষকদের ব্যাংক একাউন্টে ১৮ হাজার টাকা করে সরাসরি পাঠানো হবে। চা বাগানের শ্রমিকদের জন্যও এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ যোজনা রয়েছে বিজেপির।

প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন যে, আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প থেকে বাংলার মানুষকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় কৃষি সেচ প্রকল্পে সাড়া দেয়নি রাজ্য সরকার। কেন্দ্র সবার ঘরের পানীয় জল পৌঁছে দেবার জন্য প্রকল্প এনেছে। কিন্তু বাংলায় কেন্দ্র যে কোটি কোটি টাকা পাঠিয়ে ছিল, সে টাকা সিন্ধুকে রেখে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রী জানান, বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর সমস্ত ঘরে জল পৌঁছে দেবার জন্য দ্বিগুণ শক্তিতে কাজ করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী জানান, মানুষের ভালোবাসা তিনি সুদ সমেত এই এলাকার উন্নয়ন করে ফেরত দেবেন। তাদের ভালোবাসা কখনোই তিনি ব্যর্থ হতে দেবেন না। মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি জানালেন, নির্বাচনে কারা হারছে, কারা জিতছে তা জানার জন্যে ভগবানকে কষ্ট দেওয়ার কোন দরকার নেই। জনতাই হলেন ভগবানের রূপ। জনতা জনার্দন এর চেহারা দেখেই বোঝা যায় যে, হাওয়া বইছে কোন দিকে।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!