এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > তৃণমূলে যোগ না দিয়েই ম্যাজিক দেখানো শুরু ঋতব্রতর, চড়ছে পারদ

তৃণমূলে যোগ না দিয়েই ম্যাজিক দেখানো শুরু ঋতব্রতর, চড়ছে পারদ


গতকাল মধ্যমগ্রামে তৃণমূলের তরফ থেকে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী ও জেলা তৃণমূল সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং বিধায়ক নির্মল ঘোষ। আর সেখানেই সিপিএম থেকে তৃণমূলে যোগ দেন একগুচ্ছ কর্মী সিপিএম কর্মী। জানা যাচ্ছে এনারা সকলেই ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

 এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এদিন সিপিএমের ছাত্র যুবক সদস্য যোগ দিয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন পানিহাটির প্রাক্তণ বিধায়ক গোপাল ভট্টাচার্যের আপ্ত সহায়ক পার্থ দাশগুপ্ত| এসএফআইয়ের রাজ্য কমিটির প্রাক্তণ সদস্য সৌমেন মিত্র, ডিওয়াইএফের রাজ্য কমিটির প্রাক্তণ সদস্য দিব্যেন্দু চক্রবর্তী, পানিহাটি পুরসভার প্রাক্তণ চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল সঞ্জীব মুখার্জী, এসএফাইয়ের প্রাক্তণ জেলা নেতৃত্ব সুজন গাইন, চন্দন দাস, সুরজিত বোস, এসএফআই নেতা দেবজ্যোতি চক্রবর্তী, সিপিএম নেতা অনুপম ধর চৌধুরি, সমীর দত্ত সহ আরও তাঁদের অনুগামীবৃন্দ। যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে নেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ও নির্মল ঘোষ।

দিনের এই যোগদান প্রসঙ্গে জ্যোতিপ্রিয়বাবু বলেন, ভবিষ্যতে আরও অনেক নেতাকর্মী আমাদের দলে যোগ দেবেন। অন্যদিকে তৃণমূলের অন্দরে জল্পনা উঠেছে যে এই যোগদানের পিছনে যিনি আছেন তিনি হলেন ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়।ঋতব্রতবাবুর অনুপ্রেরণাতেই নাকি তাঁরা যোগদান করেছেন এমনটাই দাবি তৃণমূলের সদস্যদের। তিনি নাকি সবার সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে তৃণমূলে নিয়ে এসেছেন এবং ভবিষ্যতে আরো অনেক ঋতব্রত ঘনিষ্ঠ সিপিআইএম কর্মী-সমর্থক ও নেতা-নেত্রীর যোগ দেহ দেবেন তৃণমূলে। এদিকে রাজনৈতিক মহলের মতে ঋতব্রত বাবু যদি সত্যি সিপিআইএম এর ঘর ভাঙতে লেগে পড়েন তবে সত্যিই চাপ বাড়লো বামেদের কেননা তিনি বামেদের সংগঠনের ফাঁকফোকর সবটাই জানেন কারা কারা ক্ষুব্ধ, করা দলত্যাগ করতে চান সবটাই তিনি জানেন। ফলে এখন সিপিএমের নিজেদে ঘর বাঁচানোর দিকে নজর দেওয়া ছাড়া আর কোন গতি নেই বলেই মত রাজনৈতিক মহলের।

এদিকে এই যোগদান অনুষ্ঠান থেকে ফের একবার বিজেপিকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রীর সভার সামিয়ানা ভাঙা কাণ্ডে সমস্ত দায় বিজেপি নেতাদের উপর চাপালেন।মুকুল রায়,দিলীপ ঘোষ ও রাহুল সিনহাকে আক্রমণ করে জানালেন, “বিজেপি নেতা হিসেবে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাই তার মঞ্চ বিজেপি-কে তৈরি করতে হয়েছে। রাজ্য নিরাপত্তা দিয়েছে। ওরা দলীয় স্তরে তদন্ত করুক কে কাটমানি খেয়েছে। মুকুল, রাহুল না দিলীপ। মঞ্চ ভাঙা নিয়ে প্রশাসনিক স্তরে তদন্ত করা হবে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!