এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > হারানো জমি পুনরুদ্ধারে জেলা সাংগঠনিক স্তরে রদবদল শাসকদলের

হারানো জমি পুনরুদ্ধারে জেলা সাংগঠনিক স্তরে রদবদল শাসকদলের

লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 42 এ 42 এর স্লোগান দিলেও বাস্তবে তার স্বপ্ন পূরণ হয়নি। উল্টে বিজেপি 2 থেকে তাদের আসনসংখ্যা 18 করে নিয়ে শাসক শিবিরের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলতে শুরু করেছে। আর দলের এহেন খারাপ ফলাফলের পরই পর্যালোচনা বৈঠকে বসে বেশ কিছু জেলার সংগঠনে পরিবর্তন এনেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই একের পর এক জেলাকে শক্তিশালী করতে উদ্যোগী হয় তাঁরা।

প্রসঙ্গত, বাঁকুড়া জেলায় তৃণমূল সভাপতি থেকে অরুপ খাঁকে সরিয়ে লোকসভার ফলাফলের পর এই জেলাকে সাংগঠনিক ভাবে দুই ভাগে ভাগ করে বাঁকুড়ায় শুভাশিস বটব্যাল এবং বিষ্ণুপুরে শ্যামল সাঁতরাকে দায়িত্ব দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর দায়িত্ব পেয়েই এখানকার সংগঠনকে ঢেলে সাজাতে শুরু করেন শ্যামল সাঁতরা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

 

সূত্রের খবর, এরই অঙ্গ হিসেবে আজ জেলা তৃণমূল ভবনের বৈঠক থেকে জয়পুরে ইয়াসমিন শেখকে কনভেনার এবং ইন্দাসে গুরুপদ মেটেলকে কনভেনার করা হয়। জানা গেছে, এই দুই দায়িত্ব পাওয়া নেতার অন্তর্গত বেশ কিছু সদস্যের সমন্বয়ে কোর কমিটিও গঠন করা হয়েছে।

বস্তুত, এতদিন এই জয়পুরে স্বপন কোলে এবং ইন্দাসে রবিউল হোসেন দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু এবার তাদের সরিয়ে দিয়ে সংগঠনকে ঢেলে সাজাতে এবং ঘুরে দাড় করাতেই নতুনদের দায়িত্ব দেওয়া হল বলে দাবি একাংশের। এদিন এই নতুন সভাপতি এবং কোর কমিটি ঘোষণা করে বিষ্ণুপুরের শ্যামল সাঁতরা বলেন, “এবার থেকে আর এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গা থাকল না। যে কোনও সিদ্ধান্ত কোর কমিটিই নেবে।”

সমালোচকদের মতে, তৃনমূলের এবারে অত্যন্ত খারাপ ফলাফল হওয়ার পেছনে নেতাদের একাংশই দায়ী বলে উঠে এসেছে। আর তাই এবার বিধানসভাকে পাখির চোখ করে সংগঠনকে ঘুরে দাঁড় করাতেই এই রদবদল বলে মত শাসকদলেরই একাংশের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!