এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > একুশের মধ্যেই প্রতিটি দেশবাসী পাবেন করোনা ভ্যাক্সিন! চাপের মুখে বড় ঘোষণা সর্বোচ্চ নাগরিকের

একুশের মধ্যেই প্রতিটি দেশবাসী পাবেন করোনা ভ্যাক্সিন! চাপের মুখে বড় ঘোষণা সর্বোচ্চ নাগরিকের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- করোনা পরিস্থিতিতে এখন মানুষের কাছে দরকার ভ্যাকসিনের। যদিও এই ভ্যাকসিন নিয়ে চারদিকে নানা রকমের মতামত শোনা যাচ্ছে, তাই কোনটা যে গ্রহণযোগ্য আর কোনটা যে গ্রহণযোগ্য নয় সেই নিয়ে যথেষ্ট সমালোচনার তৈরি হয়েছে চারিদিকে। ইতিমধ্যেই ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে আমেরিকার কাছে করোনার ভ্যাকসিন চলে আসবে বলে দাবি করেছিলেন ডোনাল ট্রাম্প। আর সেই নিয়েই সম্প্রতি সমস্যা দেখা যাচ্ছে তাঁর বিরোধী শিবিরে।

সম্প্রতি ভোটের জন্য লড়তে প্রস্তুত ট্রাম্পবাহিনী। তবে তাঁকে টেক্কা দিতে এবছর তাঁর প্রতিপক্ষ হিসেবে উঠে এসেছে জো বিডেনের নাম। পার্টির তরফ থেকে নমিনেশন পাওয়ার পর তাঁর প্রথম বক্তৃতায় তিনি ট্রাম্পের এই কথাটিকেই সমালোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। দর্শকদের স্বতঃস্ফূর্ত প্রশ্নের জবাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে করোনাকালে ট্রাম্প যেভাবে আমেরিকাবাসীর কাছে সঠিক প্রমাণ দিচ্ছে না সেই কথাই তুলে ধরেছেন ট্রাম্পের প্রতিপক্ষ।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

টাউন হলের বাইরে গাড়ি পার্ক করা দর্শকদের উদ্দেশ্যে এদিন তিনি বলেন, যেভাবে করোনার ভ্যাকসিনকে তুরুপের তাস করে প্রচার চালাচ্ছে ট্রাম্প, তা তীব্র সমালোচনার যোগ্য। করোনাকে হেলাফেলা করা অপরাধ। আর তাই ট্রাম্প প্রশাসন যে একেবারে দায়িত্বজ্ঞানহীন, সে কথাই জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে তাঁর আরও দাবি আমেরিকাবাসীদের উদ্দেশ্যে ট্রাম্পকে সত্যি কথাটা বলতে হবে। কিন্তু সরকার একবারও সেটা করতে এগিয়ে আসছেন না। তাই প্রেসিডেন্টের উচিত পদত্যাগ করা।

এদিন বিডেনকে নিজের শহরের কাছেই বক্তৃতা দিয়ে দেখা গেল। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী তবে সেই সঙ্গে করোনা ভাইরাসের প্রভাব কি মারাত্মক হতে পারে সেই কথাও জনসাধারণকে জানাতে ভোলেননি। সেইসঙ্গে সেটাকে একেবারেই যে ট্রাম্প গুরুত্ব দিচ্ছেন না, সে কথাটা উঠে এসেছে তাঁর কণ্ঠে। তাঁর বক্তব্য, ট্রাম সবকিছু জেনেও কিছু করেননি। এটা শুধু অপরাধই নয়, এ ক্ষমার অযোগ্য। তিনি কোনদিন ভাবতেই পারেননি আত্মস্বার্থ, দায়িত্বজ্ঞানহীন প্রশাসন তাঁকে দেখতে হবে। তাই রাশিয়াকে প্রতিপক্ষ হিসেবে অভিহিত করলেও তিনি বিদেশনীতি নিয়ে অন্য দেশে মার্কিন বাহিনী কমাতে চান বলেই জানিয়েছেন। তবে এক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে তার বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করার কথাই জানিয়েছেন তিনি।

অন্যদিকে বিডেনকে টেক্কা দিতে শুক্রবার একটি সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ খোলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর কথায় প্রশাসনের অনুমোদন পেলেই আমেরিকায় করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ শুরু করা যাবে। সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে কয়েক লক্ষ আমেরিকাবাসীকে ভ্যাকসিন দেওয়ার মতো প্রস্তুতি রয়েছে তাঁদের কাছে। তবে এ নিয়ে আশা করা যায়, আগামী বছরের এপ্রিল মাসের মধ্যেই সমস্ত আমেরিকানদের ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হবে। তবে শেষমেষ ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বিডেনের এই লড়াই যে হাড্ডাহাড্ডি হবে, সে কথাই মনে করছেন রাজনীতিবিদরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!