‘সাম্প্রদায়িক’ হতে রাজি দিলীপ ঘোষ? কিন্তু কেন? কারণটা জানলে চমকে যাবেন জাতীয় রাজ্য August 2, 2018 সম্প্রতি আসামে এনআরসির রিপোর্ট দেখা গেছে যে,সেখানকার 40 লক্ষ মানুষের নাগরিকত্বে ছেদ পড়তে চলেছে। আর যা নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব প্রায় প্রতিটি বিরোধী রাজনৈতিক দলই। ইতিমধ্যেই এই ইস্যুতে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চরিয়ে “বাংলায় এরকমলে গৃহযুদ্ধ হবে” বলে কেন্দ্রকে সতর্কবার্তা দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। আর এদিন রাজ্য বিধানসভায় সেই এনআরসির রিপোর্ট নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে একটি সর্বদলীয় বেসরকারি প্রস্তাব জমা দেওয়ায় তাতে শাসকদলের পাশাপাশি বিরোধী বাম ও কংগ্রেসের সমর্থন ছিল। এদিন তাঁরা একজোট বেঁধে বিজেপির বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির অভিযোগ এনেছে। তবে বিজেপি এই আলোচনায় অংশ না নিয়ে এটাকে “তৃনমূল-বাম-কংগ্রেসের সম্মিলিত ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি” বলেই আভিহিত করেছেন। এদিন বাইরে বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক তথা রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন; “বাংলাতেও অসমের মত বিদেশী অনুপ্রবেশ ঘটছে। স্বাধীনতার পর এরাজ্যে 20% র মত মুসলিম থাকলেও আজ তা বেড়ে দাড়িয়েছে 30% র কাছাকাছি। তাতে কারোরই নজড় নেই।” তাঁর অভিযোগ, ভোটের রাজনীতি করতে গিয়ে এই তিন দল এক হয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি করছে। অসমের জন্য চোখের জল ফেললেও কাশ্মীর থেকে হিন্দু বিতাড়িত হলে কেন প্রতিবাদ করেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে বাম ও কংগ্রেস নেতারা? এদিন এই প্রশ্ন তুলে কদিন আগেই তাঁকে সাম্প্রদায়িক আখ্যা দেওয়ায় দিলীপ ঘোষ স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “এইকথা বলার জন্য যদি আমাকে সাম্প্রদায়িক হতে হয় তবে আমি একশোবার সাম্প্রদায়িক হতে রাজি আছি।” আপনার মতামত জানান -